রোশনাই এর প্রতি যে বড্ড কেয়ারিং আরণ্যক! রোশনাইয়ের কেউ নেই আরণ্যক আছে দেখেই খুশি দর্শক
স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো রোশনাই। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে,রোশনাইয়ের একমাত্র সাপোর্ট সিস্টেম তার মা মারা যাওয়ার পর সে একদম অসহায় হয়ে যায় তখন রাজেশ কুমার তার পিছু ধাওয়া করে। রোশনাই কে বিয়ে করবে বলে রাজেশ একদম রোশনাই কে কনে বেশে সাজিয়ে নেয়।
কিন্তু বিয়ের মন্ডপ থেকে পালিয়ে যায় রোশনাই, এরপর তাকে বাঁচায় আরণ্যক। আরণ্যক রোশনাইকে বাঁচাতে গিয়ে নিজেই বিপদে পড়ে। গ্রামবাসীরা জোরপূর্বক দুজনের বিয়ে দিয়ে দেয়, রোশনাই বলে এটা একটা ছেলে খেলা,একটা মিথ্যে বিয়ে, এরপর আপনি আপনার পথে আমি আমার পথে।
কিন্তু ট্রেনে উঠে আরণ্যক রোশনাইয়ের মায়ের লেখা শেষ চিঠি পড়ে, যেখানে লেখা আছে যে, রোশনাইয়ের বাবা হলো স্বয়ং গুরুজি। এই কথা শোনার পর, আরণ্যক আর চুপচাপ বসে থাকতে পারে না,সে ছুটে চলে যায় রোশনাই কে আনতে।
রোশনাইকে গিয়ে সে রাজি করায় যে, তাকে নিয়ে এসে কলকাতা যাবে এবং তার দৃঢ় বিশ্বাস যে গরিমা সবটা জানতে পারলে গরিমা তার পাশেই থাকবে। কিন্তু অন্যদিকে দেখা যায় যে গরিমার মা ক্রমাগত গরিমাকে বোঝাচ্ছে,যে,
রোশনাইয়ের দ্বারা আরন্যকের ক্ষতি হতে পারে।
কিন্তু দর্শকের শান্তি এটাই যে, রোশনাইয়ের পাশে আরণ্যক আছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন এই নিয়ে মন্তব্য করেছেন যে,“শেষমেষ Washroom এ গিয়ে নিজের সিঁথির সিঁদুর মুছে ফেলে রোশনাই!! ফাঁকা সিঁথি তে বেরিয়ে আসে রোশনাই!! রোশনাই এর সিঁথি দেখে কিছুক্ষণের জন্য স্তব্ধ হয়ে যায় আরণ্যক!! এরপর দুজনেই Train এ উঠে পড়ে!!
ঐদিকে রোশনাই এর মামা বাড়ীতে হাজির হয় রাজেশ ও তার দলবল!! রোশনাই কে খোঁজাই তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল!! রোশনাই যদি আরণ্যকের সাথে আছে এটা জানতে পারে তাহলে তাদের বাড়ি জ্বা/লি/য়ে দেবে এটা বলে সেখান থেকে বেরিয়ে যায় রাজেশ ও তার লোকজন এবং এটাও বলে তারা যেখান থেকে পারে।
রোশনাই কে নিয়ে আসুক!! শোনা মাত্রই ভ”য় পেতে থাকে রোশনাই এর মামার বাড়ীর লোকেরা!!রোশনাই এর জন্য ভাবার কেও না থাকলেও আরণ্যক আছে!! Train এ রোশনাই এর শীত লাগছে দেখে তাকে চাদর মুড়ে দেয় আরণ্যক!! রোশনাই এর প্রতি যে বড্ড কেয়ারিং সে!! এরপর সকালে দুজনে Train থেকে নামে!! সেখানে হাজির হয়ে যায় রাজেশ ও তার দলবল!! রাজেশ কে দেখে চমকে ওঠে রোশনাই!! শেষমেষ কি হতে চলেছে এবার!!”