জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ফুলকিতে দেখা যায় যে, রুদ্র শালিনীকে বলে যে, ফুলকির খাবারে ড্রাগস মেশাতে, রুদ্র এটা এই কারণেই শালিনীকে বলে যাতে শালিনী ফেঁসে গেলেও রুদ্র সেভ থাকবে, কিন্তু কোন কিছু না বুঝেই এই প্ল্যানে রাজি হয়ে যায় শালিনী আর সে এটা করতে কিন্তু কোন কিছু না বুঝেই এই প্ল্যানে রাজি হয়ে যায় শালিনী।
এরপর সকলে মিলে দিল্লি যায়। দিল্লিতে গিয়ে যেখানে শালিনী ঠিক করে ফুলকিকে ফাঁসিয়ে দেবে সেখানে ফুলকি ঠিক করে যেভাবেই হোক তার স্যারকে নির্দোষ প্রমাণ করবে।
অন্যদিকে ধারাবাহিকে দেখা যায় যে,ফুলকির খাবারের মধ্যে ড্রাগসের ওষুধ মেশাতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে যায় শালিনীর লোক। রুদ্রের কথা মতো শালিনী নিজে গিয়ে জামাল ভাইয়ের কাছ থেকে ড্রাগসটা নিয়ে নেয় ও সে একটা লোক ফিট করে এই কাজের জন্য এবং তার হাতেই ঐ ড্রাগসটা দিয়ে ফুলকির খাবারে মিশিয়ে দিতে বলে।
সেইমতো সে যখন ওয়াশরুমে মেয়ের ছদ্মবেশ নিতে যায়, তখনই সেখানে পৌঁছে যায় বাসন্তী ও সে সবটা দেখে তাকে ফলো করতে শুরু করে। বাসন্তী দেখে যে লোকটা ফুলকির খাবারে কিছু একটা মেশাচ্ছে। বাসন্তী তারপর ফুলকিকে জানায় এরপর লোকটা যখন মেয়ে সেজে খাওয়ার দিতে আসে তখনই ফুলকি, জিয়া ও বাসন্তী মিলে তার ওপর হামলা করে এবং তাকে মারতে শুরু করে।
তাকে জিজ্ঞেস করে যে, সে কী মিশিয়েছে? সে বলতে না চাইলে বরফ জলে এনে তারা তিনজন তাকে ঐ জলে বেধড়ক চোবায়, তখন সে স্বীকার করে যে, সে ফুলকির খাবারে নিষিদ্ধ ওষুধ মিশিয়েছে, তখন ফুলকি বলে তার মানে তুই রোহিত রায় চৌধুরীর খাবারেও ওষুধ মিশিয়েছিলিস?
তখন লোকটা বলে যে, সে তখন মেশায় নি, কিন্তু সে জানে কে মিশিয়েছে। দর্শক আশায় আছেন এবার শালিনীর পর্দা ফাঁস হবে কিন্তু রুদ্র অবধি কি পৌঁছে যাবে ঘটনার জল?
