নিজের অভিনয় এবং ব্যক্তিত্ব দিয়ে মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছেন অপরাজিতা আঢ্য! অপরাজিতার অভিনয় দক্ষতা নিয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুক দর্শক
ছোট পর্দা বড় পর্দা মিলিয়ে যার অগাধ বিচরণ, যার অভিনয় দক্ষতা দেখে মুগ্ধ হয়ে যান দর্শক। যার অভিনয়ের মধ্যে থাকা প্রাণোচ্ছলতা লক্ষ্য করে ৮ থেকে ৮০ সকলের মুখে হাসি ফোটে, তিনি জনপ্রিয় অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য। কেরিয়ারের প্রথম দিকেই দূরদর্শনের দুটি জনপ্রিয় মেগা ‘জননী’ ও ‘কুয়াশা যখন’ এ কাজ করেছিলেন তিনি তারপর দীর্ঘ সময় একাধিক চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। বর্তমানে প্রাক্তন, হামি , রসগোল্লা, বেলা শেষের মত ধারাবাহিকে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকের মন জয় করে নিয়েছেন তিনি।
জি বাংলা য় তিনি লক্ষ্মী কাকীমা সুপারস্টার ধারাবাহিকের লক্ষ্মী চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন আর স্টার জলসায় তার অভিনীত জল থৈথৈ ভালোবাসা এই কিছুদিন আগেই শেষ হলো। ছোট পর্দা থেকে বড় পর্দা সব মিলিয়ে প্রচুর মানুষ তার অভিনয় দেখতে ভালোবাসেন এবং তার জন্যই তার অভিনয় দেখেন। অভিনেত্রীর অভিনয় দক্ষতা নিয়ে বারংবার প্রশংসা হয় আজও তার ব্যতিক্রম নয়।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“বাংলা সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে এমন অভিনেত্রী খুবই কম আছেন , যাঁরা নিজের অভিনয় এবং ব্যক্তিত্ব দিয়ে মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। শুরুটা হয়েছিল ‘তুমি আর আমি’ সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে।
তারপর একাধিক সিনেমায় ধারাবাহিকে ওটিটি প্লাটফর্মে দক্ষতার সাথে কাজ করে চলেছেন তিনি। অপরাজিতা আঢ্য হাওড়ার উকিল পরিবারের জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মা-বাবার বড় ইচ্ছে ছিল, মেয়ে শিল্পী হবে। উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পর পরিচালক শঙ্কর দাশগুপ্তের নাটকের দলে যোগ দিয়েছিলেন। তিনি নায়িকার চরিত্র অভিনয় করেছেন আবার পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেছেন।”
ঐ দর্শক আরো লিখেছেন যে,“ ছোট পর্দা বড় পর্দা ওটিটিতে প্রায় সব প্লাটফর্মেতেই তিনি কাজ করেছেন, এবং যেখানেই কাজ করেছেন সেখানেই তিনি তাঁর অভিনয়ের ছাপ রেখেছেন। বিয়ের পরেও তিনি তাঁর পদবী পরিবর্তন করেননি, তাঁর মতে তিনি যে পদবীর সাথে ছোট থেকে বড় হয়েছে তা তিনি পরিবর্তন করতে পারবেন না। প্রায়শই তিনি তাঁর ব্যক্তিত্বের কারণে চর্চার কেন্দ্রে থাকেন।সবকিছুর ঊর্ধ্বে গিয়ে তিনি বারবার তাঁর অভিনয় দক্ষতা দিয়ে প্রমাণ করেছেন তাঁর যোগ্যতা।”
