বাংলা সিরিয়াল

*‘প্রফেশনাল ট্রেনিং ছাড়াই একদিনেই মডেল ০ থেকে ১০০ হয়ে,স্যার থেকে বটুসোনার গার্লফ্রেন্ড হয়ে তিন্নি সৃজনের চাকরি খেলো! আবার ২য়দিন কোম্পানির সিও হয়ে সৃজনের চাকরির ইন্টারভিউ নিচ্ছে!সাবাস, এই না হলে বাংলা সিরিয়াল!”তিন্নির অগ্রগতি নিয়ে তুমুল ট্রোল সোশ্যাল মিডিয়ায়!*

কিছু কিছু ধারাবাহিকের এমনই গল্প থাকে যা নিয়ে রীতিমতো সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোল হয়। আসলে ধারাবাহিকে যখন পুরোপুরি অবাস্তব অকল্পনীয় কোন কিছু দেখানো হয় তখন মানুষ সেগুলোকে হাসির খোরাক বানিয়ে ফেলে, তবে ধারাবাহিকে কিছু অবাস্তব অকল্পনীয় জিনিস তো থাকবেই, না হলে আর গল্পের গরু গাছে কিভাবে উঠবে না হলে আর টিআরপি কিভাবে চড়চড় করে বাড়বে? তবু মানুষ বাস্তবে সাথে ধারাবাহিকের মিল খুঁজতে যায় আর যখন সেই মিল পায় না তখন সেই ধারাবাহিক নিয়ে ট্রোল হয়। সম্প্রতি জি বাংলার নিম ফুলের মধু ধারাবাহিক নিয়ে তুমুল সমালোচনা শুরু হয়েছে।

এই ধারাবাহিকে দেখানো হচ্ছে যে, তিন্নি রাতারাতি মডেল হয়ে গেছে তারপর রাতারাতি একটি কোম্পানির মালিক হয়ে সৃজনের চাকরি খেয়ে নিয়েছে আবার রাতারাতি আরেকটি কোম্পানির সিও হয়ে সৃজনের ইন্টারভিউ নিচ্ছে। যার হাত ধরে সে মডেলিং জগতে প্রবেশ করেছিল একদিনের মধ্যেই সে তার গার্লফ্রেন্ড হয়ে গেছে!- বিষয়টা এত দ্রুত হয়েছে যে সেটা চোখে লাগছে দর্শকের। মডেলের এক অংশ না জানার পরেও রাতারাতি একটি বিখ্যাত মডেল হয়ে যাওয়া, তারপর তার স্যার থেকে মডেলিং জগতের ভদ্রলোক তার প্রেমিক হয়ে বটু সোনা হয়ে গেলো, সেও রাতারাতি সৃজনের চাকরি খেয়ে নিলো- সিরিয়াল হলেও বিষয়টা বড্ড বেশি অবাস্তব।

সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন এই বিষয়টা নিয়ে লিখেছেন যে, “কোনো প্রফেশনাল ট্রেনিং ছাড়াই একদিনের মধ্যে মডেল ০ থেকে ১০০ তে পৌছে গেলো, স্যার থেকে বটুসোনার গার্লফ্রেন্ড হয়ে সৃজনের চাকরি খেয়ে নিলো!!
আবার ২য় দিনেই কোম্পানির সিও হয়ে সৃজনের চাকরির ইন্টারভিউ ও নিচ্ছে।
সাবাস, এই না হলে বাংলা সিরিয়াল!!”

Related Articles