রাইয়ের উচিত এবার একটু বেশি করে প্রতিবাদ করা! বারবার তার গায়ে হাত তোলা এই ব্যাপারটা ভালো না!-মিঠিঝোরা দেখে বিরক্ত দর্শক
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো কার কাছে কই মনের কথা। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, শৌর্য যখন রাই আর অনির্বাণকে একসঙ্গে দেখে তখন তার মাথা গরম হয়ে যায় আর সে ঠিক করে সে নিলুকে বাড়ি থেকে বার করে দেবে। অন্যদিকে রাই আর অনির্বাণকে একসাথে দেখে সে বুঝতে পারে রাই আর অনিবারের মধ্যে দীর্ঘদিনের প্রেম রয়েছে অর্থাৎ রাই তাকে ঠকিয়েছে।
যদিও এটা সম্পূর্ণই তার ভুল ধারণা অনির্বাণ এই ভুল ধারণাকে ভেঙে দিতে চাইলেও শৌর্য অনির্বাণের কোন কথাই শোনে না বরং সে তার দাদা অনির্বাণকে রাই এর থেকে দূরে থাকতে বলে।
অন্যদিকে নিলু নিজে প্রেগনেন্সি নিয়ে এত মিথ্যে নাটক করেছে জানবার পরেও তার মা নীলুর দোষ না দেখে পূর্বের মতো রাইয়ের দোষ দেখতে থাকে যা দেখে দর্শক ছি ছি করছেন যে একজন মা কী করে এত খারাপ হতে পারে! অন্যদিকে এই ধারাবাহিকে নীলুর মা এবং দাদা রাই কে যা নয় তাই কথা শোনায়। অন্যদিকে শৌর্য
বাড়ি গিয়েই নীলুকে বাড়ি থেকে বের করে দিতে চাইলে তার মা তাকে থামায় আর বলে, কী হয়েছে শৌর্য? তুই এরকম করছিস কেন? তখন শৌর্য বলে, সবাই আমাকে ঠকিয়েছে, প্রথমে রাই, তারপর নীলু, রাই তো আবার প্রেম করছে আমাদের অর্নিবান দার সাথে, আমি নিজের চোখে সবটা দেখে এলাম আর ঐ জন্যই বোধয় আমাকে বিয়ে করতে মানা করেছে।
সবাই এই কথা শুনে চমকে ওঠে আর নীলু তখন আবার প্রতিশোধ পরায়ন হয়ে উঠে বলে,দিদিভাই আমি তোকে ছাড়বো না,আমার জীবনটাকে নষ্ট করে এখন তুই নিজের জীবনটাকে গুছিয়ে নিতে চাইছিস?
পরদিন সকালেই নীলু ব্যাগ গুছিয়ে বাপের বাড়ি চলে আসে আর অর্নিবান রাইকে ম্যাসেজ করে জানতে চায়, সে অফিসে আসছে কি না? রাই বলে,সে আসছে এরপরই দেখা যায় যে রাই যখন বেরোতে যাবে তখন তার মা এসে হাজির হয়! দর্শক বলছেন রাইয়ের উচিত এবার একটু বেশি করে প্রতিবাদ করা বারবার তার গায়ে হাত তোলা এই ব্যাপারটা ভালো না।