বাংলা সিরিয়াল

সহ্যের সব সীমা অতিক্রম করল রাইয়ের মা!রাইয়ের মৃত্যু কামনা করল রাইয়ের মা!দেখে ছি ছি করছেন দর্শক!

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক মিঠিঝোরা‌। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, নিলু নিজের প্রেগনেন্সির একটা মিথ্যে নাটক করে এবং সেই নাটকটা যাতে ধরা না পড়ে সেই কারণে যথাসম্ভব চেষ্টা করে।

শৌর্য যখন সবকিছু প্রথমবারের মতো বুঝতে পারে তখনও নীলু তাকে বোঝায় যে, ভুল হচ্ছে রিপোর্টে, আর একবার টেস্ট করার পর বাড়িতে বলতে। অন্যদিকে বাড়ির লোক যখন বুঝতে পেরে যায় যে নীলুর সবটা নাটক তখন সবাই মিলে নীলুকে আচ্ছা করে কথা শোনায় আর শৌর্য ঠিক করে নেয় সে নীলুকে ডিভোর্স দেবে।

শৌর্য যখন বাড়িতে আসে তখন বাড়ি ঢোকার মুখেই তার সাথে দেখা হয়ে যায় অনির্বাণ ও রাইয়ের। অনির্বাণ ও রাইকে পাশাপাশি দেখে শৌর্য মাথা গরম করে ফেলে এবং যা নয় তাই কথা শোনায়। অন্যদিকে নিলুকে ডিভোর্স দেওয়ার কথাটাও সে বাড়িতে বলে দেয় কিন্তু এই সব কিছুর পরে রাইয়ের দাদা এবং মা রায় কে আবার কথা শোনাতে থাকে।

আরও পড়ুন : ‘আগুন প্রোমো নষ্টা রানী এবার শেষ’-অষ্টমীর নতুন প্রোমো দেখে বলছেন দর্শক!

বিশেষত রাইয়ের মা বলে যে, রাইয়ের বাবার বদলে রাই মরে গেলে ভালো হতো! এটা দেখার পর সকলের ছি ছি করছেন এটা ভেবে যে একজন মা কী করে এমন কথা বলতে পারেন?

সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“ এবার সহ্যের সমস্ত সীমা অতিক্রম করে গেলো রাইয়ের মা.!” তার আরো বক্তব্য,“নিজের পেটের সন্তানকে কে এরকম বলে.!

যে তোর বাবার পরিবর্তে তুই মরে গেলিনা কেনো..??” ঐ নেটিজেন আরো মনে করেন যে, নীলু কে সব সময় সেভ করার চেষ্টা করে তার মা! এক্ষেত্রে তো নীলুরই দোষ সব থেকে বেশি! আরেকজন যেমন লিখেছেন যে,“মেজো মেয়ে নীলুকে জোর করে রাই বিয়ে দিয়েছে এটা মানা যায়.? যদি তার বিয়ে করার ইচ্ছে না থাকতো, তাহলে কি রাই তাকে জোর করে বিয়ে করাতে পারতো.?

আরও পড়ুন : মধুবনীর‌ নিজের সন্তান নয় মিহি! মৃত বোনের মেয়েকে নিজের মেয়ে হিসাবে পরিচয় দেবে heroien but বোনের স্বামীর পরিচয় কী জানতে পারবে না!

তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নি, যে দোষটা রাইয়ের.! কিন্তু এখন নীলু যেটা করেছে, তারজন্য রাই কিভাবে দোষী হয় মাসিমা.? সৌর্যের ব্যাপারটা আলাদা, সে সম্পূর্ণ অন্ধকারে থেকে নীলুকে বিয়ে করেছে.! তার জীবনটা রাই শেষ করে দিয়েছে.! তাই তার প্রতি সৌর্যের রাগ স্বাভাবিক.! কিন্তু মাসিমা আপনি তো মা.! আপনি এতো বড়ো মেয়ের গায়ে এখনো হাত তুলেন.! তাকে সবসময় অপমান করেন, কাউকে বাড়িতে নিয়ে আসলে তাকেও অপমান করেন.! অথচ তার রোজগারের টাকায় বসে বসে গিলতে লজ্জা করেনা.! ছি: মাসিমা ছি:, আপনি তো দেখছি মা নামের সংজ্ঞাটাই পাল্টে দিচ্ছেন.!”

Related Articles