মন্দার গুন্ডার হাত থেকে শ্যামলীকে এখন কে বাঁচাবে?অনিকেত কি আদৌ নিজের ভুল বুঝতে পেরে শ্যামলীর খোঁজ করতে করতে ডুয়ার্সে সঠিক সময়ে এসে পৌছাতে পারবে.? না তার আগেই যা সর্বনাশ হওয়ার হয়ে যাবে??
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো কোন গোপনে মন ভেসেছে। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, শ্যামলী আর অনিকেতের মধ্যে যখন সমস্ত কিছু ঠিকঠাক হয়ে যাচ্ছে। অনিকেত যখন মন থেকে শ্যামলীকে মেনে নেবে ঠিক তখনই একটা ভয়ংকর অঘটন ঘটে গেল শ্যামলী অনিকেতের জীবনে। আসলে অরুণাভ আর তৃষা জেনে যায় যে শ্যামলী আর কেউ নয় শ্যামলী এই তিস্তা।
তারপর শ্যামলী যখন জোড়া বাড়িতে এসে সবাইকে বলবে যে সে চিরদিনের মত এই জায়গা ছেড়ে চলে যাবে আজ বিকেলেই তার ফ্লাইট তখনই বেরোনোর সময় তৃষা তার মুখের থেকে রুমালটা খুলে দেয় আর সবাই জানতে পেরে যায় তৃষা আর শ্যামলী আসলে একজন ব্যক্তি। তারপর জোড়া বাড়িতে ভয়ংকর ঝামেলা তৈরি হয়।
জোড়া বাড়ির অনেকেই এই বিষয়টাকে ভীষণ রকম ইস্যু করে। বিশেষ করে শ্যামলীর শাশুড়ি অপরাজিতা এই বিষয়টাকে একদমই মেনে নিতে পারে না। শ্যামলীর এই বিপদের দিনে শ্যামলীর পাশে দাঁড়ায় প্রিয়া দিদি, প্রিয়া দিদি সকলকে বুঝিয়ে বলতে চেষ্টা করে যে তিস্তার কাহিনী কীভাবে শুরু হয়ে ছিলো কিন্তু তা সত্ত্বেও জোড়া বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হল শ্যামলীকে।
শ্যামলী আবার উত্তরবঙ্গে চলে এলো নিজের বাড়িতে। তারপর তার জীবনে আবার তার ভাইদের অত্যাচার নেমে এলো। তার ভাইরা তার বিয়ে পর্যন্ত ঠিক করে ফেলেছে আর অনিকেত সবকিছু ছেড়েছুড়ে দূরে চলে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে।
অন্যদিকে মন্দারের সাথে শ্যামলীর বিয়েই দিয়ে দিতে চাই তার ভাইয়েরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“মন্দার গুন্ডার হাত থেকে শ্যামলীকে এখন কে বাঁচাবে.?অনিকেত কি আদৌ নিজের ভুল বুঝতে পেরে শ্যামলীর খোঁজ করতে করতে ডুয়ার্সে সঠিক সময়ে এসে পৌছাতে পারবে.? না তার আগেই যা সর্বনাশ হওয়ার হয়ে যাবে..??”