বাংলা সিরিয়াল

যাইহোক দেরী হলেও মেরুদণ্ড সোজা হয়েছে ছেলের!-কোন গোপনে মন ভেসেছে দেখে প্রশংসায় পঞ্চমুখ দর্শক!

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো কোন গোপনে মন ভেসেছে। এই ধারাবাহিকে দর্শক অনেকেতের চরিত্র দেখে মুগ্ধ। রোহিনী কে যেভাবে প্রতীক এবং শৌণক মিলে ফাঁসিয়েছিলো ষড়যন্ত্রের সেই জাল থেকে রোহিণীকে উদ্ধার করে শ্যামলী।‌

এরপর জোড়া বাড়ির লোক সিদ্ধান্ত নেয় শ্যামলীকে পুরস্কৃত করবে। বাড়ির ছেলেরা মিলে ঠিক করে বাড়ির ব্যবসার ট্রেজারির দায়িত্ব তাকে দেওয়া হবে আর বাড়ির মেয়ে মহল থেকে অনিকেতের ঠাম্মি সিদ্ধান্ত নেয় অনেকেতের বউয়ের জন্য রাখা হার তাকে দেবেন। ঠিক এই সময় অনিকেতের মা ঠিক করে যে সেও শ্যামলীকে পুরস্কার করবে যার বর তাকে চায় না, মুক্তিই হলো তার সবথেকে বড় পুরস্কার।

আরও পড়ুন : রাইয়ের উচিত এবার একটু বেশি করে প্রতিবাদ করা! বারবার তার গায়ে হাত তোলা এই ব্যাপারটা ভালো না!-মিঠিঝোরা দেখে বিরক্ত দর্শক

তাই তিনি অনিকেতকে নিয়ে যান এবং অনিকেতকে দিয়ে জোরপূর্বক ইচ্ছার বিরুদ্ধে ডিভোর্স পেপারে সাইন করানো করান। অন্যদিকে ঠাম্মি আর প্রিয়া দিদি বিশ্বাস করেন যে অনিকেত কিছুতেই ডিভোর্স পেপারে সাইন করবে না কারণ

অনিকেত শ্যামলীকে ভালবাসে আর শ্যামলী তো চিন্তায় পড়ে যায় তার কষ্ট হয় এটা ভেবে যে একটু পরেই তার হাতে ডিভোর্স পেপারটা ধরিয়ে দেওয়া হবে আর তাদের সম্পর্ক ভেঙে যাবে কিন্তু ধারাবাহিকের দর্শক অনিকেতের চরিত্র দেখে মুগ্ধ হয়ে বলেন,“যাইহোক দেরী হলেও মেরুদণ্ড সোজা হয়েছে ছেলের”

শ্যামলী সেখানে এলে অনিকেত তার মায়ের কথার জবাব দেয় ও শ্যামলীর সাথে ন্যায় বিচার করে, শ্যামলী যখন ভেবেছিল তার চায় তার হাতে ডিভোর্সের পেপার ধরিয়ে দেবে ঠিক তখনই অনিকেত শ্যামলী সামনে ডিভোর্সের পেপার ছিঁড়ে ফেলে দেয়।

আরও পড়ুন : Most Wanted ফালতু একটা চরিত্র দূর্জয়!এতো কিছুর পরও তার কোনো অনুতাপ নেই,রাণী যে চলে গেছে বাড়ি ছেড়ে,চিরদিনের জন্য তাকে ছেড়ে এর জন্য কোনো দুঃখ-কষ্ট নেই!

ভুলটাকে ভুল বলে উল্লেখ করে। অন্যদিকে অরুনাভ ও তৃষাও জানতে পেরে যায় যে শ্যামলী আসলে তিস্তা! এরপর কি হবে ধারাবাহিকে? কোনদিকে মোড় নেবে শ্যামলী অনিকেতের সম্পর্ক? জানতে হলে দেখতে হবে কোন গোপনে মন ভেসেছে।

Related Articles