‘কেনো ভাই তোমাদের বাসায় ওজন জাতীয় আর কিছু নাই? যে গুগলিকে সরিয়ে মিতুলকে বসতে হলো খাটে’ খেলনা বাড়ির বোমেরএপিসোড তুমুল ট্রোল সোশ্যাল মিডিয়ায়!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক খেলনা বাড়ি। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, ইন্দ্র আর মিতুলের সম্পর্কের মধ্যে যখন উন্নতি হয় তারা যখন একে অপরের কাছাকাছি আসতে শুরু করে,তখন ইন্দ্রর এক ভাই রণ তাদের সম্পর্কের মধ্যে নানান রকম জটিলতা সৃষ্টি করতে শুরু করে, এই রণ ই পরবর্তীতে ইন্দ্র প্রথম পক্ষের স্ত্রী অন্তরার রমজ বোন অনামিকা কে তাদের বাড়িতে নিয়ে আসে এবং অন্তরা বলে পরিচয় দিয়ে ইন্দ্র মিতুলের মধ্যে দূরত্ব তৈরি করে।
এই ধারাবাহিকে যখন অন্তরার পর্দা ফাঁস হয় এবং জানা যায় যে অন্তরা নকল তারপর পরবর্তীতে নকল অন্তরা অর্থাৎ অনামিকা আর একবার লাহিড়িদের বাড়িতে ফিরে এসেছিল সেই সময় ইন্দ্ররা কেউ তাকে বিশ্বাস না করে তাড়িয়ে দিয়েছিল কিন্তু তাকে একমাত্র বিশ্বাস করে এক রাতের জন্য আশ্রয় দিয়েছিলো মিতুল। এই আশ্রয় দান মিতুলের জীবনের সবথেকে বড় ভুল হয়ে ওঠে।
রণর সাহায্য নিয়ে মিতুল কে মারবার জন্য খাটের নিচে বোম ফিট করে অনামিকা। এই বোম এমনই সিস্টেমে তৈরি যে তার ওপর কোন ওয়েট বসলে বোমটা অন হয়ে যায় আর আবার সেখান থেকে ওয়েট কমে গেলে বোমটা ব্লাস্ট করে। অনামিকা ভেবেছিল এই খাটের ওপর মিতুল বসবে এবং তারপর সে নেমে গেলেই বোমটা ব্লাস্ট করবে কিন্তু তার প্ল্যান কে ভেস্তে সেই খাটের উপর উঠে বসে গুগলি এবং বোমটি অন হয়ে যায়।
এরপর ইন্দ্র যখন পুলিশকে খবর দেয় এবং পুলিশ এসে বলে গুগলি যেন খাট থেকে না নামে কারণ গুগলি খাট থেকে নামলেই বোমটি ব্লাস্ট করবে,তখন গুগলিকে বিপদমুক্ত করতে মিতুল গুগলিকে নামিয়ে ঘাটে চেপে বসে। এই জায়গায় সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন দর্শক লিখেছে, মিতুল তো নিজের জায়গায় অন্য কিছুও রেখে দিতে পারতো। তারপর সবাই মিলে বাড়ি ফাঁকা করে দিতে পারতো।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“কেনো ভাই তোমাদের বাসায় ওজন জাতীয় আর কিছু নাই যে গুগলি কে সরিয়ে মিতুল কে বসতে হলো খাটে
আমি হইলে তো চেয়ার টেবিল আরো যা যা কিছু আছে ওজন জাতীয় সেগুলো খাটে রেখে গুগলি কে নামিয়ে আনতাম
আসলে এদের বুদ্ধির খুবই অভাব
#খেলনাবাড়ি”
