জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো কে প্রথম কাছে এসেছি। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, ধারাবাহিকের নায়িকা মোহনা মাইতি কে মধুবনী চরিত্রে দেখে সবাই যতটা খুশি হয়েছিল ততটাই বেশি সমালোচনা করেছিল মধুবনিকে মায়ের চরিত্রে
দেখে আসলে কড়ি খেলা ধারাবাহিকের শ্রীপর্ণা কে যেভাবে মায়ের চরিত্রে সুন্দরভাবে মানিয়ে গিয়েছিল মোহনাকে সেভাবে মানাচ্ছিল না। কারণ মোহনার বয়স অনেক অল্প, মিহির মাসি হিসেবে তাকে মনে হলেও মা হিসেবে কিছুতেই মানতে পারছিলেন না দর্শক।
ধারাবাহিকের প্রথম থেকেই দেখানো হচ্ছিল মধুবনী একজন সিঙ্গেল মাদার। নিজেই তার মেয়ে মিহিকে বড় করেছে নিজের দায়িত্বে, অন্যদিকে মধুবনীর প্রতি-প্রথম থেকেই দুর্বল তার অফিসের বস সে সবসময় মধুবনীর প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে এসে হাজির হয়।
আরও পড়ুন : স্বপ্নে দেখা সেই দুটো চোখ খুঁজে পেল তেজ! তেজ কি চিনে যাবে সুধাকে?
তবে ধারাবাহিকে মধুবনী আর মিহির বিষয়টা নিয়ে দর্শকের মনের মধ্যে অনেক দ্বন্দ্ব ছিল অবশেষে সেই দ্বন্দ্ব কাটলো, মিহি আসলে কার মেয়ে সেটা জানা না গেলেও এটা রিভেল হলো যে,মিহি অন্তত মধুবনীর মেয়ে নয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন এই এপিসোড দেখে ভীষণ খুশি হয়ে লিখেছেন যে,“
Finally…সবটা প্রকাশ পেল। এতো তাড়াতাড়ি রিভিল হবে এই সত্যটা সেটা আমি ভাবতেও পারি নি! Heaters রা যোগ্য জবাব পেল,, বাংলা টকিজ ভালোভাবেই Present করলো আসল সত্যটা,,সেটা হলো,,মধুমণি মিহির আসল মা না..।
এটার পিছনে একটা অতীত আছে…First Promo যখন অন এয়ার হয়েছিল,,তখন দর্শকমহলের এক অংশ বলেছিল,,মা চরিত্রে “মোহনা” বেমানান !! কিন্তু আজ হয়ে গেল,,সেই রহস্য উন্মোচন। এদিকে,,ঋক দেবও মনে মনে মধুমণিকে Like করে,,সেটা তার বন্ধু আজ তাকে বললে,সে হাসিমুখেই মাথা নত করে!..”
আরও পড়ুন : রুদ্রই রাজাবাবু!পর্দা হলো ফাঁস!ফুলকির জালে রুদ্ররূপ-উচ্ছ্বসিত দর্শক
ঐ দর্শক আরো বলেছেন যে , তিনি মনে করেন এখন সবকিছু ঠিক থাকলেও, বিয়ের ট্র্যাকে মধুবনী আর ঋকের মধ্যে ফাটল ধরবে,তার কথায়“ওদিকে,, নায়কের বাড়িতেও মেজো মা এর ষড়যন্ত্র ভালোই চলছে! সদ্য তিনি মধুমণি আর ঋক দেব কে একসাথে দেখে এলেন! নিজের ছেলের হাতে Business তুলে দেয়ার চেষ্টা করলেও তাতে তিনি ব্যর্থ হন…।
ওদিক মধুমণির বোন ও তার স্বামী এসেছে তাদের বাড়িতে! যতদূর বুঝলাম,,বোনের চরিত্রটা একটু লোভী typer!..বাকিটা তো আসতে আসতে প্রকাশ্য !!..এপিসোডের গতি যথেষ্ট Fast!… আর জুটিটাও অনেকটাই সাবলীল! তবে বিয়ের ট্রাকে এই জুটির মধ্যে হয়তো ভাঙন ধরবে,,কেননা তখন তো মধুমণি ঋক এর আসল পরিচয় জেনে যাবে।….”
