বাংলা সিরিয়াল

ভাবা যায় চাকুরীরতা মেয়ের পাশে দাঁড়ালো না বাবা-মা ও?মনের কথার এই চারজন নায়িকা র ভাগ্য এত খারাপ যে বন্ধুরা ছাড়া তারা কাউকে পাশে পায় না!

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথা দেখে অবাক হয়ে যাচ্ছেন দর্শক। এই ধারাবাহিকে প্রত্যেকটি চরিত্রের জীবনে একটার পর একটা সমস্যা চলেই যাচ্ছে আর সব থেকে বড় কথা হল সেই সমস্যাগুলোতে তারা না শ্বশুরবাড়ির লোককে পাশে পাচ্ছে না বাপের বাড়ির লোককে পাশে পাচ্ছে পাড়ার বন্ধু বান্ধবীরাই কেবল তাদের বিপদে পাশে দাঁড়াচ্ছে।শীর্ষা বাদে এদের বেশিরভাগেরই বরের পরকীয়ার সম্পর্ক।

তবে ধারাবাহিকে বর্তমানে যে ট্রাক এসেছে সেখানে দেখা যাচ্ছে যে, আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে শীর্ষার ছবি এডিট করে শীর্ষাকে বদনাম করার চেষ্টা করছে কিছু মানুষ আর এই কু চেষ্টায় এই বিপদের দিনে শীর্ষা পাশে পায়নি তার শ্বশুরবাড়ির লোককে।

আরও পড়ুন : মন্দার পর্ব শেষ হতে না হতেই অহনা পর্ব শুরু! শ্যামলী যেন চিরদুখিনী!

সকলকে অবাক করে ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে চাকুরীরতা মেয়ে শীর্ষার সমস্যায় পাশে দাঁড়াচ্ছে না তার বাপের বাড়ির লোক পর্যন্ত। এরকমটা দেখে অবাক হচ্ছেন দর্শক যে, সীর্সার বাবা-মাও তার পাশে দাঁড়াতে অস্বীকার করলো। ধারাবাহিকের এই ট্র্যাক দেখে সবাই বুঝতেই পারছেন যে লীনা গাঙ্গুলী‌ আসলে কি দেখাতে চলেছেন?

এই চার কন্যে আসলে দুনিয়ার মধ্যে সবথেকে সুন্দরতম মেয়ে তারা হচ্ছে কখনো কোন ভুল করেনি কিন্তু তাদের কপাল এতটাই খারাপ যে তাদের বিপদের দিনে শ্বশুরবাড়ি বাপের বাড়ি কেউই তাদের পাশে থাকে না বন্ধুরাই তাদের একমাত্র সহায় সম্বল। এই নিয়ে ইতিমধ্যেই সমালোচনা শুরু হয়ে গেছে।

একজন দর্শক যেমন লিখেছেন যে, এমন বাবা মা কোনদিনও দেখিনি যে মেয়ের এত বড় বিপদেও পাশে দাঁড়ায় না যে মেয়ে কিনা চাকরি করে।

আরও পড়ুন : দুনি আর মনে হয় বাবার কাছে যাবে না!-তোমাদের রানী তে জয়ের আচরণ দেখে বলছেন দর্শক!

টাকা পয়সা না থাকলে অনেক সময় অনেকে মুখ ঘুরায় কিন্তু চাকুরীরতা মেয়ের থেকে শ্বশুরবাড়ি এবং বাপের বাড়ির লোক মুখ ঘুরিয়ে নেয় এমনটা দেখা যায় না। বিশেষত বাবা মা যেখানে সৎ নয় সেখানে তারা এমনটা কি করে করতে পারেন? লীনা গাঙ্গুলি কি দেখাতে চাইছেন, মনের কথার এই চারজন নায়িকা র ভাগ্য এত খারাপ যে বন্ধুরা ছাড়া তারা কাউকে পাশে পায় না।

Related Articles