জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘কার কাছে কই মনের কথা’। এই ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে, শিমুল ও তার পরিবার নিয়ে ঝামেলা অশান্তি সবসময় দেখানো হয়। শিমুলের বর পরাগ উচ্চ শিক্ষিত হলেও সে স্ত্রীর মর্যাদা রাখতে জানে না! প্রতি রাত্রে বৈবাহিক ধর্ষনের শিকার হয় শিমুল। শিমুল এই কারণে তার ননদ পুতুলের ভবিষ্যতের কথা ভেবে বরকে ব্ল্যাকমেল করে টাকা নেয় এবং সেই টাকা পুতুলের নামে ব্যাঙ্কে রেখে দেয়।
অন্যদিকে প্রতীক্ষরা শিমুলকে ফাঁসাবার চেষ্টা করে, গয়না চুরির অপবাদ দিয়ে তাকে ফাঁসিয়ে দেয়। এই সমস্ত মিথ্যা অপবাদের জাল থেকে শিমুল যখন রক্ষা পায় তখন সে শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে যেতে চায় কিন্তু তার শাশুড়ি তাকে আটকায়। এই ধারাবাহিকটিতে দীর্ঘ সময় ধরে শিমুলের গল্প দেখানো হতো যা দেখে দর্শক রীতিমতো বিরক্ত হয়ে যেতেন। এখন এই ধারাবাহিকের শিমুলের পাশাপাশি সুচরিতার গল্পও দেখানো হচ্ছে।
সম্প্রতি যেমন দেখানো হচ্ছে যে, সুচরিতা শিমুলদের ফোন করে জানায় তার বর মারা গেছে তার ক্যান্সার হয়েছিল, অসুস্থ হওয়ার পর তার প্রেমিকা তাকে তাড়িয়ে দেয় তখন সুচরিতা তার সেবা করে কিন্তু সে তাকে বাঁচাতে পারে নি এরপর বর মারা যাওয়ায়
পরিবারের সবাই সুচরিতাকেই দোষারোপ করছে। ধারাবাহিকে দর্শক শিমুলের গল্প দেখতে দেখতে বিরক্ত হয়ে গিয়েছিলেন দীর্ঘদিন পর এই এক ভেঙে সুচরিতার গল্প জুড়ে দেওয়ায় দর্শক বেশ খুশি, বদ্ধ ছকের বাইরে নতুন কিছু দেখানো হয়েছে যা দেখে খুশি হচ্ছেন দর্শক।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“নিরপেক্ষভাবে বলছি, শিমুলের সংসারের কাহিনী দেখাতে দেখাতে সিরিয়ালটায় একটা বিরক্তিকর মনোটেজ তৈরি হয়ে গিয়েছিল কারণ ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এক কাহিনীই বারবার দেখাচ্ছিল!
আজ দীর্ঘদিন পর সেই বদ্ধ ছক থেকে বের হয়ে আলাদা কাহিনি দেখে খুব ভালো লাগছে। সুচরিতার স্বামী মারা গিয়েছে তাই সুচরিতার পরিবারের সবাই ওর সাথে দুর্ব্যবহার করছে। পাশে রয়েছে শিমুল ও তার বন্ধুরা।
আরও পড়ুন : “১৮ বছর আগেও ভালোবাসতাম আজও ভালোবাসি”! সূর্যর চাপে পড়ে মনের কথা প্রকাশ করে ফেলল অর্জুন
তবে এই কাহিনী যেন দীর্ঘদিন না টানে তাহলে বিষয়টা বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
দেখতে থাকুন কার কাছে কই মনের কথা || প্রতিদিন 6:30 PM
শুধুমাত্র জি বাংলা য়
#karkachekoimonerkatha #kkkmk #k3mk”
