ফ্রিতে মুখার্জী বাড়িতে থাকছে,খাচ্ছে জ্যাশ-স্বয়ম্ভু!উৎসব মেহেন্দির রাগ হওয়াটা স্বাভাবিক
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো জগদ্ধাত্রী। এই ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে, জগদ্ধাত্রী দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করছেন, একদিকে সে বাড়ির শান্ত শিষ্ট সাত চড়ে রা’ কারে না এমন মেয়ে জগদ্ধাত্রী, অন্যদিকে সেই আবার ডাকাবুকো পুলিশ অফিসার,স্পেশাল ক্রাইম ব্রাঞ্চ অফিসার জ্যাশ সান্যাল।
এই জগদ্ধাত্রী তার বেস্ট ফ্রেন্ড স্বয়ম্ভুকে পিতৃ পরিচয় দেওয়ার জন্য স্বয়ম্ভুর মিথ্যে বউ সেজে ঢুকে পড়ে মুখার্জী বাড়িতে, যেখানে তার বোন উৎসব এবং মেহেন্দি থাকে, এই মুখার্জী বাড়িতে ঢোকার পরে শুরু হলো একাধিক জটিলতা। প্রথম থেকে যারা স্বয়ম্ভুকে দেখে নি, তারা স্বয়ম্ভুকে নিজেদের সন্তান এবং দাদা বলে মানতে পারলো না। ফলে একদল মানুষ হাত ধুয়ে পড়ে গেল জগদ্ধাত্রী এবং স্বয়ম্ভুর পেছনে।
আরও পড়ুন : পিঠ বাঁচাতে নতুন চক্রান্ত ময়ূরীর! টিভির আগেই ফাঁস পরবর্তী পর্ব
কিন্তু দর্শক মনে করছেন যে এই ধারাবাহিকে যা কিছু হচ্ছে সেই সবটাই স্বয়ম্ভু আর জগদ্ধাত্রীর বাড়াবাড়ি! কারণ স্বয়ম্ভু ছোটবেলা কেটে গেছে, তার মাও নেই, সে নিজে একজন বড় পুলিশ অফিসার, এত বয়সকালে তার পিতৃ পরিচয় কি প্রয়োজন? আর জগদ্ধাত্রী নিজের বরকে নিয়ে ঢুকেছে মুখার্জি বাড়িতে।
মুখার্জিদের সম্পত্তি নিয়ে পর্যন্ত সে টানাটানি করছে, তাই উৎসব আর মেহেন্দির রাগ করাটা স্বাভাবিক এবং ওদের ক্ষতি করার মানসিকতা থাকাটাও স্বাভাবিক। অনেকে আবার মনে করছেন জগদ্ধাত্রী উৎসবের উপর প্রতিশোধ নিতেই স্বয়ম্ভুকে নিয়ে ওই বাড়িতে ঢুকেছে।
আরও পড়ুন : মেঘের ক্ষতি করা মানুষটা যদি খুব কাছের হয়, তবুও শাস্তি পাবে! বাবার কথায় তটস্থ ময়ূরী
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“ফ্রিতে মুখার্জি বাড়িতে থাকছে, খাচ্ছে, জামা কাপড় পড়ছে, ঘুরতে যাচ্ছে, আবার মুখার্জি industries এর চেয়ারে ও বসতে যাচ্ছে, উৎসব মেহেন্দির রাগ হওয়াটা স্বাভাবিক, জগদ্বাত্রী স্বয়ম্ভু নিজেদের দোষেই বিপদে পড়ে, এই বয়সে কি করবে স্বয়ম্ভু পিতৃ পরিচয় দিয়ে,যত সব আজাইরা স্টোরি দিয়ে সিরিয়াল শুরু করেছে, এত জটিলতা না দিয়ে ডিরেক্ট হিরোকে ঐ বাড়ির ছেলে বানিয়ে দিতো, দরকার হলে দিতে পারতো তার মা নেই সৎ মা তাকে পছন্দ করে না তাহলেই তো হতো, অদ্ভুত স্টোরি ”
