‘গৌরী গ্রামের মেয়ে অথচ সাঁতার জানে না একবার বাড়ি মারতেই জলে পড়ে ডুবে গেল!পঞ্চমী দেখে কি আইডিয়াটা এল?’-সোশ্যাল মিডিয়ায় গৌরী এলো নিয়ে ট্রোল শুরু হল!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘গৌরী এলো’। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় গৌরী হলো দেবীর অবতার আর ঈশান হলো মহাদেবের অবতার। এই ধারাবাহিকে বলা হয় যে, যেদিন দেবী অংশের সঙ্গে মহাদেবের অংশের মিলন ঘটবে সেদিন ঘোমটা কালীর মাথার ঘোমটা খুলে যাবে। গৌরী ঈশান দের বাড়িতে আসার আগে ভন্ড শৈল মা দেবী সেজে বসে ছিল, গৌরী ঘোষাল বাড়িতে বউ হয়ে গিয়ে শৈলমার ভন্ডামি গুছিয়ে দিয়েছে তাই শৈলমায়ের যাবতীয় রাগ গৌরীর ওপর।
এর আগে ধারাবাহিকে দেখা গেছে যে, গৌরীকে মারার চেষ্টা করেছে শৈল মা এবং সেই অপরাধে পুলিশ এরেস্ট করেছে শৈলমাকে কারণ ঈশান আর গৌরী সমস্ত প্রমাণ নিয়ে হাজির হয়ে ছিল। এখন ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে শৈল মা লুকিয়ে লুকিয়ে এসেছে। গৌরীর ক্ষতি করবার জন্য গৌরী ঈশান সবাই মিলে যখন বন ভোজনের আনন্দে মেতেছে তখন শৈল মা একটা চাদরে নিজের মুখ ঢেকে লুকিয়ে লুকিয়ে এসেছে।
গৌরী যখন পুকুরে জল নিতে যাচ্ছে তখন গৌরীর মাথায় বাড়ি মেরে তাকে জলে ফেলে দেয় শৈল মা। গৌরিক ঢুবতে শুরু করে। এরপর ঈশান যখন এসে তাকে খোঁজে তখন দেবীর কৃপায় গৌরী জলের ওপর উঠে ভাসতে থাকে। ঈশান গৌরীকে পাঁজা কোলা করে জল থেকে তুলে নেয়, এই সময় ঘোষাল পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা চলে আসে,ঈশান তাদেরকে বলে গৌরী কে নিয়ে হাসপাতালে যাবে সে।
এই ভিডিওটা দেখে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই সমালোচনা শুরু করেছেন, অনেকেই বলছেন যে,শৈল মা কেন জলে আঘাত দিয়ে ফেলে ডুবিয়ে মারার প্ল্যান করলো? গৌরী গ্রামের মেয়ে অথচ সাঁতার জানে না একবার বাড়ি মারতেই জলে পড়ে ডুবে গেল! পঞ্চমী দেখে কি আইডিয়াটা এলো? কিন্তু গৌরীকে তো শক্তির অবতার হিসেবে দেখানো হয় যে শক্তির অবতার সে অত অল্প তে দমে গেল কী করে?