জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ফুলকি। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে ফুলকিকে নিয়ে দিল্লি আসতে চায় নি রোহিত, কিন্তু ফুলকি জোর করে, কারণ সে চেয়েছিল যে, দিল্লিতে এসে রোহিত কে নির্দোষ প্রমাণ করতে। এরপর সে রোহিতকে নিয়ে যেমন দিল্লিতে আসে তেমনি বিপরীত দিকে শালিনী এবং রুদ্ররা পরিকল্পনা করতে থাকে, তারা ফুলকিকে
ড্রাগ কেসে ফাঁসিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে।
কিন্তু,এই পরিকল্পনা ব্যর্থ করে দেয় ফুলকি। ফুলকির খাবারে যখন ড্রাগ মেশানোর সময় আসে তখন সেই লোকটি ধরা পড়ে যায় ফুলকির হাতে এবং ফুলকি ও তার বান্ধবী লোকটাকে বেধড়ক মারে।
আরও পড়ুন : এরকম অসভ্য,ইতর,কুচক্রী চরিত্রহীন মা ভাবা যায় না!-কোন গোপনে মন ভেসেছে দেখে বলছেন দর্শক !
এরপর ফুলকি যখন জানতে পারে যে তার খাবারে ড্রাগ মেশানো হচ্ছিল তখন রোহিত কে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য ফুলকি একাই লাইফ রিক্স নিয়ে সেখানে যায় এবং তারপর জামাল ভাই ফুলকিকে মারার ফুল প্রুভ প্ল্যান করে।
তবে সাম্প্রতিককালের এপিসোড দেখে দর্শক বলছেন যে,“আজকে “ফুলকি”র এপিসোডটা জাস্ট আগুন ছিলো, আগুন!”অনেক খোঁজাখুঁজির পর অবশেষে জামাল ভাইয়ের ডেরায় রোহিতরা চলে গেলো আর সেখানে ঢুকতেই জামাল ভাইয়ের লোকেরা অ্যাটাক করতে শুরু করে দেয় তাদের, ওদিকে ধানু আবার দিল্লি পুলিশকে খবর দিয়ে দেয় কিছুক্ষণ পর পুলিশ এসে পৌঁছায় এবং জামাল ভাইকে অ্যারেস্ট করে নিয়ে চলে যায়।
কিন্তু জামাল ভাই চলে যাওয়ার সময় বলে,কিছুতেই তোমরা ঐ মেয়েকে খুঁজে পাবে না। এই করা শুনে রোহিত ভেঙে পড়ে আর তার কিছুক্ষণ পরে রোহিত একটা ফ্রিজার দেখতে পায়, সেটা খুলতেই সে দেখে ফুলকি ওখানে জমে বরফ হয়ে পড়ে রয়েছে।
আরও পড়ুন : কথায় যা এপিসোড হলো চোখে জল আনতে বাধ্য কথার মামাকে গাড়ি ধাক্কা দিয়ে মেরে ফেলা হলো
রোহিত আর তমাল মিলে ফুলকিকে ওখান থেকে বের করে আর রোহিত পাগলের মতো কাঁদতে শুরু করে, এরপর যখন ফুলকির পালস চেক করে দেখে সে বেঁচে আছে, তখন সে কিছুটা শান্ত হয় আর তারপর সে ফুলকিকে কম্বল দিয়ে জড়িয়ে ধরে নিজের সাথে লেপটে তাকে গরম করতে চেষ্টা করে। তাহলে কি বাঁচবে ফুলকি?
