জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো অষ্টমী। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, পুরুষোত্তম সিংহ রায় ঠাকুরের কোন ভর ওঠে না কিন্তু আসলে বউরানীর ভর যার ওপর ওঠে, তাকে আটকে রেখে তার থেকে সমস্তটা জেনে পুরুষোত্তম সিংহ ঠাকুর নিজে সকলের সামনে নাটক করে। অন্যদিকে অষ্টমীর মাথার ওপর বৌ রাণীর আশীর্বাদ রয়েছে।
ধারাবাহিকে আরও দেখা যায় যে আয়ুষ্মানকে পুরুষোত্তম সিংহ ঠাকুর কখনো নিজের ছেলে হিসেবে ভালোবাসেন নি। কারণ আয়ুষ্মান তার বাবার মতো নয়, গরীব মানুষের কষ্টে তার মন কাঁদে, সে সবসময় সকলের ভালো করার চেষ্টা করে।
ধারাবাহিকে দেখা যায় যে একটি পালাগানের আসরে পালিয়ে গিয়ে বসে আয়ুষ্মান এবং অষ্টমী এবং সেখানে গিয়ে তারা দুজনে মিলে শিব পার্বতীর জায়গায় গিয়ে বসে এবং আয়ুষ্মান অষ্টমী সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে দেয় সেদিন আয়ুষ্মানের
উজ্জিয়িনীর সাথে বিয়ে ছিলো, সকলে যখন এই বিয়েটা কে ফেক বলে মেনে নিয়ে উজ্জয়িনির সাথে বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে, তখন দেখা যায় অষ্টমীর মাথা থেকে হাজার জল দিয়েও সিঁদুর মোছা যাচ্ছে না সবাই বুঝতে পারে এটা বৌরানীর ইঙ্গিত এরপর পুরুষোত্তম সিংহ ঠাকুর অষ্টমীর নামে মিথ্যে অপবাদ দেয় যে সে ষড়যন্ত্র করে আয়ুষ্মানকে বিয়ে করেছেন তখন বৌরানী পুরুষোত্তম সিংহ ঠাকুরের হাত থেকে আর ফুল নেয় না।
ধারাবাহিকের নতুন প্রোমো তে দেখা যাচ্ছে যে আয়ুষ্মান অষ্টমীর উপর রেগে আছে এবং সে বলছে আপনি এমনটা কেন করলেন ? আমি তো আপনাকে বন্ধু ভেবেছিলাম। অষ্টমী বলছে আমি একদিন প্রমাণ করে দেবো আমার ওপর আসা অভিযোগ মিথ্যে। অন্যদিকে উজ্জয়িনী বলছে সেই সুযোগ তুমি আর পাবে না।
আরও পড়ুন : ‘যোগমায়া শেষ!’চিনিতে অপলার ডাকে ছুটে এল মিশকা ও ম্যান্ডি! তিন ভিলেন একসাথে দুর্ধর্ষ পর্ব চিনিতে!
কারণ আজকে কাল রাত্রিতেই আমি আয়ুষ্মানের হাত থেকে সিঁদুর পরবো। অন্যদিকে দেখা যায় যে উজ্জয়িনী আয়ুষ্মানের ঘরে যেতে গেলে অষ্টমী পাহারা দিচ্ছে আর বলছে আজ বরের মুখ দেখা বারণ কিন্তু বরকে পাহারা দেওয়া তো নয়। এই প্রোমো দেখে একজন বলেছেন যে,“আগুন প্রোমো
নষ্টা রানী এবার শেষ”
