বাংলা সিরিয়াল

১০ লাখ টাকা নিয়ে চম্পট দিল অহনার সাজানো লোক! টাকার নাম্বারের সূত্র ধরেই কি শ্যামলী এবার ধরে ফেলবে অরুনাভ আর অহনাকে?

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো কোন গোপনে মন ভেসেছে এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে অহনার নাকি কান্নাতে যখন অনিকেত ভুলে যায় তখন শ্যামলী রেগে যায় এবং মন্দার এর কাছে যায় মন্দারের পিস্তল চাইতে, মন্দার তখন অনিকেতের পিছনে লোকায় আর অনিকেত শ্যামলীকে সামলাতে অফিসে নিয়ে আসে।

এরপর অফিসে দুজন লোক আসে তারা বলে তারা থার্ড পার্টি হয়ে বিভিন্ন ইভেন্টের কাজ করে থাকে অল্প টাকার বিনিময়ে। এই দুজন লোক আসলে অহনার সাজানো লোক। অরুনাভ ও তৃষা এরপর অনিকেতকে প্রায় বলতে থাকে যে যখন এত ভালো এক্সপেরিয়েন্স লোক পাওয়া গেছে তখন এদের হাতে কাজ গুলো দিয়ে দিলেই হয়।

আরও পড়ুন : ফুলকি থেকে ধানু ও KGMV থেকে রোহিনীর নিমফুলে আসার প্রোমো দিলেই ৮+ পেয়ে বঙ্গ সেরা হত নিম ফুল!-আক্ষেপ দর্শকদের!

অনিকেত কে যদিও প্রথম থেকে এই বিষয়টাই সাবধান করে শ্যামলী কিন্তু অরুনাভ আর তৃষা জোরাজুরি করতে থাকে, যার ফলে প্রায় কোন কিছু চেক না করেই ইভেন্টের দায়িত্ব ওই দুজন লোকের হাতে দিয়ে দেয় অনিকেত, একই সাথে কাজ করবার জন্য তাদের হাতে তুলে দেয় অগ্রিম দশ লক্ষ টাকা।

এই টাকা পেয়ে চম্পট দেয় তারা। অহনার ঠিক করা ঐ দুজন লোক অহনার কাছে এসে টাকা তুলে দেয় এবং টাকার ভাগ বাটোয়ারা হয়ে যায়। এরপর ভালোমানুষ সাজার জন্য অহনা অনিকেতকে এক লাখ টাকা ফেরত দেয়।

তবে শ্যামলী এইসবের মধ্যেখানে একটা বুদ্ধির কাজ করে সেটা হল, টাকা দেওয়ার সময় GST নাম্বারে গোলমাল দেখে তার সন্দেহ হলে সে বরাবরের মতো নোটের নাম্বার গুলো লিখে রাখে।

আরও পড়ুন : কোন গোপনে মন ভেসেছে এক লাফে অনেক টিআরপি বাড়িয়েছে!টপার থেকে মাত্র ০.১ গ্যাপ! রোশনাই তাঁর ফ্যানদের অনেক আশা দেখিয়েও নিরাশায় ডুবিয়ে দিলো!

অন্যদিকে অনিকেতের কাছে খবর যায়, টাকা নিয়ে তারা চলে গেছে কিন্তু কোন কাজ শুরু করেনি এরপর চেক করে দুজনে দেখতে পায় ওই নামে কোন কোম্পানি নেই তাদের সব কিছুই নকল। তখন রীতিমতো মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে তাদের।

দর্শকদের মধ্যে অনেকেই মনে করছেন যে অনিকেতকে ফেরত দেওয়া অহনার টাকার নং যেহেতু লেখা আছে শ্যামলীর কাছে তাহলে সেই সূত্র ধরেই কি অরুনাভ আর অহনা কে ধরে ফেলবে শ্যামলী?

Related Articles