বাংলা সিরিয়াল

ইচ্ছে পুতুলের নীলের লাইট ভার্সন অনির্বাণ! ইচ্ছা পুতুলে নীলকে কেউ পছন্দ করত না!এখানেও তাই!

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক মিঠিঝোরা। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, অনির্বাণ রাইকে ভালবাসলেও তার চরিত্রের মধ্যে একটা সন্দেহপ্রবণ মানসিকতা রয়েছে। সে ভালোবাসে কিন্তু ভালোবাসার মানুষকে বিশ্বাস করতে পারে না।

যে কারণে রাই আর শৌর্যের তৈরি করা ঘনিষ্ঠ ছবি যেটা পাঠিয়েছিল নীলু, সেটা দেখে সে বিশ্বাস করে ফেলে আবার যখন জানতে পারে সবটা মিথ্যে তখন হাহুতাশ করতে থাকে।এমনকি সুইসাইড পর্যন্ত করতে যায়। এখানেই শেষ নয়।

আরও পড়ুন : প্রতিকের ৪ টা সিরিয়ালই জি বাংলা প্রোডাকশান হাওজের সিরিয়ালের কাছেই ঝাটার বাড়ি খেয়ে বিদায় নিয়েছে

এরপর বর্তমানে দেখা যাচ্ছে যে রাইয়ের প্রেগনেন্সির রিপোর্ট এসেছে,রাই জোর গলায় বলছে রিপোর্ট টা ভুল, অনির্বাণ জানে এটা হতে পারে না কিন্তু সে ডাক্তারকে বলার বদলে রাইয়ের চরিত্র নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছে।

তার একবারের জন্যও মনে হচ্ছে না রিপোর্ট ভুল হতে পারে। অন্য কোথাও গিয়ে টেস্ট করা উচিত। বা আর‌ও অন্য কিছু হতে পারে। অনেকেই এই চরিত্রটির সাথে জি বাংলার ইচ্ছে পুতুলের নীলের তুলনা করে সমালোচনা করছেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“ইচ্ছে পুতুলের নীলের লাইট ভার্সন অনির্বাণ ইচ্ছা পুতুলে নীল কে কেউ পছন্দ করত না। নায়ক কে বাদ দিয়ে সাইড নায়ক যিষ্ণুর সাথে মিল চেয়েছিল ইচ্ছে পুতুলের দর্শকরা।

আরও পড়ুন : এত কিছুর পর রূপার ভিলেন হয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক!-অনুরাগের ছোঁয়া দেখে বলছেন দর্শক!

তাও লেখিকা তার মন মত toxis Neel এর সাথে মেঘ এর মিল করিয়েছে।এখানেও তাই হবে।নায়ক মাঝে মাঝে ভুল বুঝলে মানা যায়।বাট কেউ যদি মিনিটে মিনিটে ভুল বোঝে,এসব কোনো নায়কের চরিএ হতেই পারেনা।জাস্ট অসভ্য একটা চরিত্র। নীলু আর অনির্বাণ সিরিয়ালের সবথেকে বিরক্তিকর চরিত্র।”

Related Articles