সুধার বুদ্ধিতেই বসু মল্লিক বাড়িতে বাজিমাত! সুধার প্রশংসায় পঞ্চমুখ জ্যোৎস্না থেকে ঠাম্মি সকলেই!
স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক শুভ বিবাহ তে দেখা যায় যে সুধার বুদ্ধির কাছে হার মেনে যায় ঠাম্মি কাননবালা দেবী। বাড়ির নিয়ম ভেঙ্গে কাউকে কোন কিছু না জানিয়ে নিজের বাপের বাড়িতে গিয়েছিল মেজ মা সেই কারনে ঠাম্মি তাকে শাস্তি দিয়েছিলেন যে এক মাস এই বাড়িতে তার খাওয়া জুটবে না, একমাস ধরে সে বাপের বাড়ি থেকে আনা খাবার খাবে।
সুধা তখন বুদ্ধি করে সমস্ত খাবারের নুন ঝাল মিষ্টি পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় এবং এর কারণ যখন জিজ্ঞেস করেন কাননবালা দেবী তখন সুধা বলে যে, কীভাবে মেজ মা খাবার টেস্ট করবে? এক মাস তো মেজ মার এখানে খাবার খাওয়া বন্ধ।
আরও পড়ুন : গীতা,কথা,শুভ বিবাহ,উড়ান পরপর হতো!তাহলে এর মধ্যে থেকে একটা permanent bengal topper হতে পারতো!
বসু মল্লিক বাড়ির কেউই আসল ঘটনা জানতো না তখন সুধা খাবার টেবিলে বসে সকলকে বলে যে মেজ মা সকলের জন্য সুস্বাদু রান্না করলেও নিজে কিছুই খেতে পেতেন না তিনি টাকা দিয়ে মুড়ি আনিয়ে দোকান থেকে শুকনো মুড়ি খেতেন।
এই কথা শুনে বাড়ির ছেলেরা সবাই খাবার টেবিল থেকে উঠে যায় তারা জানায় তারাও কিছু খাবে না, ততদিন যতদিন না মেজ মায়ের খাবার খাওয়া যায়। এই কথা শুনে কাননবালা দেবী নিজের সিদ্ধান্তের পরিবর্তন করেন। কাননবালা দেবী সুধাকে এরপর জিজ্ঞেস করেন বুদ্ধিটা তোমার তাই না নাত বৌ?
আরও পড়ুন : গাঁটছড়া” সিরিয়াল এর 6জন লিড এর মধ্যে 5জন নতুন করে লিড পেয়ে গেলো বাকি শুধু “শোলাঙ্কি
সুধা বলে পরিবারের মঙ্গলের জন্যই সে এ কাজ করেছে। কারণ মেয়েরা তো বাড়ির লক্ষী আর লক্ষী অভুক্ত থাকলে সেটা পরিবারের জন্যই অমঙ্গল। সুধার এই বুদ্ধির প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে যায় তেজ জ্যোৎস্না ও ঠাম্মি। জ্যোৎস্না পর্যন্ত বলে, কখনো কখনো খারাপ লাগলেও মাঝে মাঝে মনে হয় এই মেয়েই পারবে এই পরিবারের সব খারাপ সংস্কার থেকে বাড়িটাকে মুক্ত করতে