শ্যামলীকে যে গুলি করেছে তাকে শেষ করার প্রতীজ্ঞা নিলো অনিকেত!কোন গোপনে মন ভেসেছে তে নিউ টুইস্ট!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘কোন গোপনে মন ভেসেছে’। এই ধারাবাহিকে বর্তমানে দেখা যায় যে শ্যামলীর গুলি লেগেছে আর শ্যামলীর গুলি লাগায় সব থেকে বেশি কষ্ট পেয়েছে অনিকেত।
বারবার পুরোনো কথাগুলো ভাবছে সে আর ভাবছে শ্যামলী সবসময় তার পাশে থেকেছে,তার বিপদে ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছে, সে কীভাবে এইবার শ্যামলী কে বাঁচাবে? অন্যদিকে ডাক্তার ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে যে শ্যামলীর অবস্থা খুব খারাপ। ওদিকে অহনা অনিকেত কে বলে বাড়িতে গিয়ে রেস্ট নিতে।
এই কথাটা শুনে রীতিমতো রেগে যায় অনিকেত কারণ শ্যামলীর এরকম অবস্থা আর সে রেস্ট নেবে সেটা সে ভাবতেই পারে না। তখন অহনা বলে সে এতকিছু ভেবে বলেনি তার আর শ্যামলীর মধ্যে সেরকম সম্পর্ক নেই সেই তো বলেছিল সেই
কারণে, এই কথা শুনে অনিকেত আরো রেগে যায় আর বলে শ্যামলীর জীবন মরণ সমস্যা আর তুমি এইখানে দাঁড়িয়ে আমাদের সম্পর্ক নিয়ে কথা বলছো তুমি বেরিয়ে যাও এখান থেকে আমি এখানেই থাকবো। অন্য দিকে শ্যামলীকে যে গুলি করেছে তাকে শেষ করার প্রতীজ্ঞা নিলো অনিকেত।
ধারাবাহিকের পর আরও দেখা যায় যে শ্যামলীর ডাক্তার বলে দেয় যে, শ্যামলীর অবস্থা আশঙ্কাজনক এই অবস্থায় একমাত্র ভগবানই পারেন কিছু করতে। অনিকেত এই কথা শুনে প্রতিজ্ঞা করে যে, যে বা যারা শ্যামলীর এই অবস্থার জন্য দায়ী, তাদেরকে সে ছাড়বে না,খুঁজে এনে তাদেরকে সে শাস্তি দেবে।
অন্যদিকে এই পরিস্থিতিতে অনিকেত শ্যামলীর অভাব বুঝতে পারে এবং বুঝতে পারে শ্যামলীর মূল্য। সে ঠাকুরকে বলে যে, হে মহেশ্বর তুমি শ্যামলীকে ঠিক ঠিক করে দাও, উনি ছাড়া আমার আর কেই বা আছে? উনিই তো আমার প্রকৃত বন্ধু, যে সবসময় আমার পাশে থাকে।