বাংলা সিরিয়াল

মহান রাই একটা সহজ সরল মেয়েকে পুরো ক্রিমিনাল বানিয়ে ছেড়েছে! নীলু কে দেখে সত্যিই কষ্ট হচ্ছে! বলছেন দর্শক!

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হল মিঠিঝোরা। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, রাইয়ের ফুলশয্যার রাতে রাই শৌর্যের দুটো ছবিকে কোলাজ করে এবং খুব বাজে ভাবে এডিট করে অনির কাছে পাঠিয়ে দেয় নীলু। যার পর স্বাভাবিকভাবেই রাই ও অনির সম্পর্কের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হয়।

রাই অনেক চেষ্টা করে কিন্তু তবুও অনি সঠিক টা বোঝে না,সে ফুলশয্যার রাতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায় যে কারণে পরের দিন অনির মা খুব খারাপ ব্যবহার করে রাইয়ের সাথে এবং রাই অপমানিত হয়ে ফিরে আসে বাপের বাড়ি। বাপের বাড়ির লোক ও একমাত্র বউ মনি আর স্রোত ছাড়া সবাই তাকে অপমান করে।

আরও পড়ুন : “পূবের ময়না নিয়ে পোস্ট করতেই দেখি তেড়ে আসছে…”-জি বাংলার পুবের ময়না নিয়ে সমালোচনার উত্তরে বলছেন দর্শক!

এরপর অনি ডিভোর্সের পেপার পাঠালে এবং সেই ডিভোর্সের পেপারে রাই সাইন করে দিলে আরেক প্রস্থ অপমান শুরু হয়। যে কারণে রাই ব্যাগ পত্র গুছিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। এরপর অনির্বাণ শৌর্যের কাছে সমস্ত প্রমাণ পেয়ে নিজের ভুল বুঝতে পেরে ক্ষমা চাইতে আসে অন্যদিকে রাইয়ের মিথ্যে মৃত্যুর খবর রটে যায় চারিদিকে।

অন্য একজনের দেহকে রাইয়ের দেহ বলে সনাক্ত করে অনির্বাণ ও স্রোত। এরপর নীলু যখন সবটা জানতে পারে সেও ভেঙে পড়ে, কারণ সে কখনোই চায়নি তার দিদি মারা যাক।।

সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন এই নিয়ে লিখেছেন যে,“আজকের এপি দেখে নীলুর জন্য খুব কষ্ট হচ্ছে মেয়েটার কি হাল করেছে মহান রাই। মহান রাই একটা সহজ সরল মেয়েকে পুরো ক্রিমিনাল বানিয়ে ছেড়েছে। নীলু যে সমস্ত কাজ করেছে সেটা অবশ্যই ঠিক করেনি । কিন্তু তার মধ্যে প্রতিশোধের আগুন জ্বালিয়েছে কে? রাই। নীলু রাইকে তার এই ভাঙ্গা জীবনের জন্যে দায়ী করে এসব প্ল্যান করেছে প্রতিশোধ নেয়ার জন্য।

আরও পড়ুন : ডায়মন্ডের মনে হৃদানের একটু হলেও জায়গা হয়েছে, কিন্তু হৃদানের মনে ডায়মন্ড এখনও জায়গা পায় নি!

কিন্তু নীলু কখনোই চায়নি রাই মারা যাক। ও শুধু রাইকে তার কৃতকর্মের শাস্তি দিতে চেয়েছিলো।এবার আর কি রাই তো আবার ফিরে এসেছে। সবাই এবার মহান রাইয়ের পা ধরে পড়ে থাকবে , মাথায় নিয়ে নাচানাচি করবে মধ্যিখানে জীবন বরবাদ হয়ে গেল নীলুর। Ps please মহান রাইয়ের ফ্যানরা দূরে থাকুন আমার পোস্ট থেকে।এখানে শুধু শুধু নিজেদের বিষ ঝেড়ে কোনো লাভ নেই আমি যা লিখেছি ভেবে চিন্তেই লিখেছি।”

Related Articles