জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ফুলকি। এই ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে,ফুলকি কে বাঁচাতে গিয়ে জলের তোড়ে ভেসে যায় শালিনী।
এরপর রোহিত কষ্ট পেতে থাকে কারণ এর আগে তার দাদার মৃত্যুর দায় ভার তার মাথায় এসে পড়েছিলো এইবার আরো একজন মানুষের মৃত্যুর দায়ভার তার মাথায় এসে পড়ল। ধারাবাহিকে দেখা যায় জেঠিও এই মুহুর্তেরই অপেক্ষা করছিলেন, এই ঘটনায় তিনিও রোহিত কে কথা শোনাতে থাকেন।
অন্যদিকে ফুলকি সিরিয়ালের এপিসোডে
দেখা যায় অনান্য ধারাবাহিকের মত রায়চৌধুরী বাড়িতে সাংবাদিকরা চলে আসে আর রোহিতকে নানান রকম প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতে থাকে, তারা সবাই মিলে রোহিতকে প্রশ্ন করে আমাদের কাছে খবর আছে আপনি নাকি শালিনী মিত্র কে ইচ্ছে করে বাঁচান নি?আপনি অন্য একজনকে বাঁচিয়েছেন।
তখন রোহিত চুপ করে থাকলেও ফুলকি চুপ থাকে না, সে মুখ খোলে ও সাংবাদিকদের সামনে এসে বলে সেই অন্য লোকটা ছিলাম আমি রোহিত রায় চৌধুরীর স্ত্রী ফুলকি রায় চৌধুরী।
এরপর ধারাবাহিকে দেখা যায় যে রোহিত বাথরুমে ঢুকে মৃত্যুর চেষ্টা করে কিন্তু ফুল্কি তাকে বাঁচিয়ে নেয় কিন্তু মৃত্যুর এই চেষ্টাটা নিয়ে রীতিমতো সমালোচনা হয়। কারণ এই বিষয়টি হাস্যকর হয়ে ওঠে। সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন দর্শক লিখেছেন যে, “ফুলকি সিরিয়ালের আগামী পর্ব
বাথরুমে মুখ ডুবিয়ে কে সুই সাইড করে?।
দিনে দিনে আর কত কি দেখতে হবে
আরও পড়ুন : ব্লুজের মতো বাজে প্রোডাকশন দেখিনি!সিরিয়ালের প্রোমোশন করে না!সেম কাহিনীসেম ডায়লগ রিপিট করে!
আপনারা দেখবেন রোহিত নিজেকে শেষ করে দিতে যায়। শালিনীর জন্য এত কষ্ট পেয়েছে দেখে রুদ্র, জেঠিমা সবাই খুশি তারা আরো জোর দিতে থাকে।
এইসব সহ্য করতে না পেরে সে বাথরুমে বাথ টবে গিয়ে জল ছেড়ে দিয়ে তার মধ্যে শুয়ে পড়ে।
ওদিকে ফুলকির মাঝরাতে ঘুম ভেঙে যায়। রোহিত কে বিছানায় না দেখে সে তাকে খুঁজতে থাকে। ফুলকি কি বাঁচাতে পারবে রোহিত কে?”
