অর্চি তখন মুনের পেছনে ঘুরতো আর মুন বিক্রমের সাথে মুভ অন করে!-ইষ্টিকুটুমের মেন কালপ্রিট অর্চি মনে করেন দর্শক!
স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ছিলো ইষ্টি কুটুম। এই ধারাবাহিকটি যখন চলেছিল তখন সবাই বাহার নাম করতো, কারণ বাহাই ছিল এই ধারাবাহিকের নায়িকা এবং সেই সময় মনে হতো যে বাহাই সব থেকে বেশি অত্যাচারিত।
কিন্তু মানুষের যেমন মানসিকতা বদল হয়, তেমনি বিভিন্ন সময় ধারাবাহিকের গল্প বদল হয় এবং ধারাবাহিকের গল্পের মানে ও মানুষের দৃষ্টিভঙ্গিতে বদল হয় একটা সময় ছিল যখন বাহাকে নিয়ে দর্শক প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে যেত কিন্তু আজ বহু বছর পর সেই ধারাবাহিক যখন মানুষ দেখছেন তখন গল্পের ভিন্ন মানসিকতা ভিন্ন অর্থ দর্শকের চোখে ঠেকছে।
ছোটবেলায় যারা এই ধারাবাহিক দেখে বাহার কষ্টে কাঁদতো আজ তারা এই গল্প দেখে বুঝতে পারছে যে এই ধারাবাহিকে আসল হিরোইন তো বাহা নয় আসল হিরোইন মুন। কারণ গল্পের সব থেকে বেশি কষ্ট পেয়েছে মুন, মুন নীরবে বাহা আর অর্চির জীবন থেকে সরে গিয়েছিলো, কিন্তু একটা সময় পর দেখা যায় যে, দর্শকরা সেই বাহাকে গালমন্দ করছেন আর মুনের প্রশংসা করছেন।
সম্প্রতি একজন যেমন অর্চির নিয়ে সমালোচনা করে বলেছেন যে এই চরিত্রটাই সবথেকে বেশি দোষী,মুনের জীবনটা নষ্ট করে দিয়েছে। কারোর কথায় আবার দ্বিতীয় বিয়ের পরে প্রথম স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা কি করে উথলে ওঠে কে জানে?
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন অর্চির নিন্দা করে লিখেছেন যে,“ইষ্টি কুটুমে বাহা যখন বিদেশ চলে যায়(রনিতা চলে যাওয়ার পর) মুন – অর্চি – বিক্রম কে নিয়ে লীনা এই কভার বানায়!
আরও পড়ুন : এটা তো ধ্রুবর আসল চুল মনে হচ্ছে না!মনে হচ্ছে উইগ পরেছে!-উড়ান দেখে কী বললেন দর্শক?
অর্চি তখন মুনের পেছনে ঘুরতো আর মুন বিক্রমের সাথে মুভ অন করে, যদিও বিক্রম জেলে চলে যায় কিন্তু তবুও ও মানুষ টা মুনকে ভালেবাসতো…অর্চি কিংবা ধ্রুবর মতো পাশে থাকবো বলেও চলে যায়নি!”
