ঋতব্রতা দে অষ্টমীর জন্য একদম পারফেক্ট কাস্ট! মেয়েটার মুখের মধ্যেই বাই ডিফল্ট একটা প্রতিমার মতোন স্নিগ্ধতা, পবিত্রতা, মিষ্টতা আছে
গুন্ডাদের হাত থেকে বাঁচতে বিয়ের দিন আয়ুষ্মানকে নিয়ে পালায় অষ্টমী। এরপর পালাগানের আসরে শিব পার্বতী সেজে বসে থাকে তারা। পালাগানের আসরে গিয়ে বিয়ে হয়ে যায় অষ্টমী আর আয়ুষ্মানের। এরপর আয়ুষ্মান এর সাথে উজ্জয়নীর বিয়ের সময় একমাথা সিঁদুর পরে সেখানে হাজির হয় অষ্টমী, আয়ুষ্মান ও তার সাথে যায়।
সেখানে সকলকে সত্যি বলা হলেও ঠাম্মা বলতে থাকেন যে এই সিঁদুর সত্যি, এই বিয়ে বউরাণীর ইচ্ছা। তারপর অন্যান্য অনেকে মিলে অষ্টমীর মাথা সিঁদুর তুলতে যায় কিন্তু সেই সিঁদুর কিছুতেই ওঠে না। সবই বৌরানীর লীলা ভেবে সবাই অবাক হয়ে যায়।
অন্যদিকে পুরুষোত্তম সিংহ ঠাকুর প্রমাণ করে দেন এই সবটাই অষ্টমীর কারসাজি, তাই মিথ্যে অপবাদ দিয়ে তিনি অষ্টমীকে বাড়ির বাইরে বার করতে চান, যার ফলে রীতিমতো রেগে যান বৌরানী এবং তিনি পুরুষোত্তম সিংহ ঠাকুরের হাতের পুজো গ্রহণ করেন না।
অন্যদিকে দর্শকরা বলছেন অষ্টমী চরিত্রে ঋতব্রতা দে হল পারফেক্ট কাস্টিং এই কথার সাথে যেমন সিংহভাগ দর্শক একমত তেমনি অনেকেই মনে করেন যে বৌরানী হিসেবে যাকে বেছে নেওয়া হয়েছে তাকে দেখলে ঠাকুর ঠাকুরই লাগে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন দর্শক লিখেছেন যে,
“ঋতব্রতা দে অষ্টমীর জন্য একদম পারফেক্ট কাস্ট! মেয়েটার মুখের মধ্যেই বাই ডিফল্ট একটা প্রতিমার মতোন স্নিগ্ধতা, পবিত্রতা, মিষ্টতা আছে….
তেমন বেশি জাঁকজমকপূর্ণ সাজ দেয়না, কিন্তু সাধারন সাজ পোশাকেই ঝলমলে সুন্দর লাগে। চরিত্র টাকে যেমন দেখানোর চেষ্টা করছে মেকার্স রা সেটা প্রপারলি ফুটিয়ে তুলছে। অভিনয় তো ভালোই লেগেছে প্রথম পর্ব থেকে। সেদিন সঙ্গীত এপিসোডে নাচ টাও সে দারুন করেছে। নীল শাড়ি, হালকা গয়নায় এই সাজে আমার কাছে এখনো অবধি সবথেকে সুন্দর লেগেছে। সহজে প্রশংসা আমার আসেনা তবে, অনস্ক্রীন অষ্টমী কে ঠিকঠাক লাগে।”