এত অপমানের পরেও রানী দুর্জয়ের কাছে পড়ে থাকে আর দীপা চড় মেরে বেরিয়ে যায়!দীপার সাথে রাণীর তুলনা চলে না!-রাণীর আত্মসম্মান নেই দীপার মতো বলছেন দর্শক!
দীর্ঘ কয়েক দিন ধরে তোমাদের রানীকে অনুরাগের ছোঁয়ার সাথে তুলনা করা হচ্ছে তার কারণ তোমাদের রানীতে যে ট্র্যাক চলছে, সেটা অনুরাগের ছোঁয়ার কপি বললে ভুল হবে না। অনুরাগের ছোঁয়াতে যেমন সূর্য দীপাকে ভুল বুঝেছিল এবং দীপার চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলো দীপার গর্ভের সন্তান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল এবং এই ভুল বোঝাবুঝিকে কেন্দ্র করে একটা ভয়ংকর কান্ড ঘটে এবং দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে সেই ভুল বোঝাবুঝি চলতে থাকে, ঠিক একই রকম ভাবে পিকলুকে নিয়ে রানীর চরিত্র নিয়ে সন্দেহ করে দুর্জয়।
এই ভুল বোঝাবুঝির একটা পর্যায়ে গিয়ে সে রাণীর গায়ে হাত পর্যন্ত তোলে, দর্শকরা অনেকেই এই ধারাবাহিক দেখে, সেকেন্ড অনুরাগের ছোঁয়া বলছেন। এদের মধ্যে অনেকে বলছেন যে দুর্জয় সূর্যের থেকেও খারাপ কারণ সূর্য কখনো দীপার গায়ে হাত তোলে নি। কেউ আবার বলছেন যে,রাণী দীপার থেকেও খারাপ। এই নিয়ে রীতিমত বাকবিতণ্ডা শুরু হয়ে গেছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন দর্শক রাণীর হয়ে লিখেছেন যে, “রানী অন্তত দীপার মতো ফ্যাচ ফ্যাচ করে ডাক্তারবাবু ডাক্তারবাবু করবে না, রানীর মতো স্ট্রং দীপা কখনোই ছিল না। আর দুর্যয় অনেষাকে অন্ধবিশ্বাস কখনোই করেনি যেটা সূর্য করেছিল দুর্জয় রাগী তাই বারবার রানিকে ভুল বোঝে তারপর কষ্ট ওই বেশি পেত মনে মনে মানতো ও অন্যায় করেছে।
কিন্তু সূর্য বারবার বান্ধবীর শয়তানের কথা যেন অন্ধ বিশ্বাস করে দিপাকে অপমান করেছে চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে আরও কত কি করেছে আপনি অন্ততপক্ষে সূর্যের অন্যায়গুলোকে করা ভুলের সাথে গুলিয়ে ফেলবেন না। দুর্জয় প্রথম থেকেই আলগা মেজাজওয়ালা আর রানীকে নিয়ে ওভার পজেসিভ তাই বারবার ভুল করে।
এবার হয়তো ভুলটা বেশি করেছে আর তার জন্য দুর্জয় সাফার বেশি করবে। কারণ রানীর চরিত্র কেমন সেটা আমরা জানি। রানী দীপার মত নিজের আত্মসম্মান বিসর্জন দিয়ে দুর্জয়ের কাছে পড়ে থাকবে না দুই মিনিটের ন্যাকা কান্না আর ক্ষমা চাওয়া ভালবাসা দেখে এটা আমরা বিশ্বাস করি।”-
এই বক্তব্যের বিরোধিতা করে একজন দর্শক লিখেছেন যে,
“আর না হেসে পারলাম না, সূর্যর টা না হয় মানা যায় তাই বলে দীপা নিজের আত্মসম্মান বিসর্জন দিয়ে সূর্যের কাছে পড়ে থাকত?????
আর যাই হোক দীপা অন্তত শ্বশুরবাড়িতে নিজের প্রতি হওয়া Every অন্যায়ের উপর Stand নিসে, সে নিজে Simple handedly সূর্যকে একটা কষিয়ে চড় মেরে সেনগুপ্ত বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায় আর মুখ ফিরেও তাকায়নি, নিজের দমে মেয়েকে বড়ো করসে Even একটা সময় আত্মসম্মান এত পরিমাণে বাড়াবাড়ি পর্যায়ে চলে গেছিল যে ও টাকার অভাবে ভুগছিল টাকা রোজগারের জন্য ছুটাছুটি করছিল তবুও সেনগুপ্ত বাড়ি/সূর্য থেকে একটা কানাকড়িও সে নেয়নি নিজের মেয়েদের জন্য!
খুবই হাস্যকর কথাবার্তা যেখানে রানীর এত অপমান হওয়ার পরেও রানী নিজেই দূর্জয়ের কাছে পড়ে থাকে! দীপার মত পরিস্থিতি এলে রানী দুই চোখে আদৌ কিছু দেখতে পাবে? আর যাই হোক দীপা যে রানীর থেকে কম স্ট্রং এটা একটা পাগলেও বলবেনা!
এসব তো বলতে চাইনি যেখানে রানী আর দীপা নিজের জায়গা থেকে নিজেরা স্ট্রং! Actually সমস্যাটা হচ্ছে শান্ত স্বভাবের/Calm Down Person দের স্ট্রং এর কাতারে আজকালকার সো কলড উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তিরা গোনায় ধরেন না, তাদের কাছে স্ট্রং হওয়ার একটাই মিনিং,, “মুখের উপর দিয়ে ট্যারা ট্যারা কথা বলে ঝগড়া করা” এবং “Carrier Oriented” হওয়া!”
