স্রোতের জন্য প্রিন্সিপালের কাছে আবেদন করল সার্থক স্যার অন্যদিকে কলকাতা থেকে চলে যাওয়ার মনস্থির করল অনির্বাণ!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক মিঠিঝোরাতে দেখা যাচ্ছে স্রোতের জন্য প্রিন্সিপালের সাথেই কথা বলতে চলে গেলো সার্থক,অন্যদিকে মন খারাপ করে বাড়ি ফিরে এলো অনির্বান স্যার।
রাইয়ের সাথে দেখা করে অনির্বান অনেকবার অনুরোধ করে রাই যেন রিজাইন না করে আবার যেন অফিসে যোগদান করে, বারংবার রায়ের কাছে ক্ষমা চান তিনি কিন্তু হাজার বার অনুরোধ করা সত্ত্বেও রাই ক্ষমা করলো না। অনির্বাণ ফিরে যেতেই রাইয়ের মা ও দাদা আবার রাইকে অপমান করা শুরু করে।
শেষকালে রাই কাঁদতে কাঁদতে সেখান থেকে চলে যায় অন্যদিকে রাই এর বাড়ি থেকে ফিরে অনির্বান একদম ভেঙে পড়ে আর সে ঠিক করে, সে কোলকাতা থেকে চলে যাবে, কিন্তু যাওয়ার আগে সে রাইয়ের সমস্ত পেন্ডিং টাকা তার একাউন্টেন্টকে মিটিয়ে দিতে বলে।
অন্যদিকে মেডিকেল ক্যাম্পে যাওয়ার জন্য স্রোতের কাছে টাকা নেই সেই নিয়ে যখন সে তার বন্ধুদের সাথে আলোচনা করছিল তখন একদল বন্ধু তাকে টিপ্পনি কাটে এবং স্রোতের সাথে তখন শুরু হয়ে যায় তার বন্ধু-বান্ধবদের ঝগড়া। স্রোত ও তার বন্ধু দের ঝগড়া থামাতে সেখানে আসে সার্থক স্যার এবং সে যখন জানতে পারে ঝগড়াটা কী জন্যে হচ্ছে আর স্রোত কী কী বলেছে-তখন সেটা শুনে সার্থক মুচকি হাসে আর স্রোতও মুচকি হাসে। এরপর সবাইকে দেখানোর জন্য স্রোত ও সবাইকে ধমকে ওখান থেকে সরিয়ে দেয়।
আরও পড়ুন : সত্যি কি তবে পাগল হয়ে গেল দীপা?নাকি সবটাই তার অভিনয়?চমকে দেওয়া পর্ব অনুরাগের ছোঁয়া য়
এরপর সার্থক স্যার স্রোতের জন্য প্রিন্সিপালের কাছে গিয়ে বলে, “যে মেডিক্যাল ক্যাম্পের জন্য টাকা নেওয়া হবে কেনো? এটা একদম ঠিক না,সবাইয়ের আর্থিক অবস্থা সমান নয়, তাই সবাই তো দিতে পারবে না,আর তার জন্য যদি কেউ ক্যাম্পে যেতে না পারে, তাহলে তার ক্যারিয়ারের ক্ষতি হবে” প্রন্সিপাল স্যার মনে মনে বলেন, “সার্থক বাবু আমি জানি তুমি কার জন্য এখানে এসেছো”মুখে প্রিন্সিপাল বলে,“ঠিক আছে এই বিষয়ে আমি ম্যানেজমেন্টের সাথে কথা বলবো,যাতে কারও কাছ থেকে টাকা না নেওয়া হয়।”