মিঠিঝোরাতে হাজার বার ক্ষমা চাইলেও অনির্বাণকে ক্ষমা করল না রাই! অন্যদিকে স্রোতের সাথে শুরু হলো কলেজে নতুন ঝামেলা!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো মিঠিঝোরা। এই ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে, রাই অবশেষে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করে। অফিসে পরদিন যখন রাই যায় তখন অনির্বাণ বারবার জিজ্ঞেস করে যে যদি রাই কিছু করে থাকে তাহলে রাই যেন তাকে সত্যিটা বলে তাহলে রাইকে আর জেলে পাঠাবে না সে।
এরপর নিজের চেনা পরিচিত পুলিশ কর্মকর্তাদের সহায়তায় রাই প্রমাণ করে যে, টাকা তছরূপের পিছনে আসল হাত সুদীপ্তর। এরপর অনির্বাণ রাইয়ের কাছে ক্ষমা চায়, কিন্তু রাই ছুটির কথা জানিয়ে অফিস থেকে চলে আসে একটা রেজিগনেশন লেটার দিয়ে।
আরও পড়ুন : ‘এই খোকাবাবু ছাড়া আর নায়ক নেই!!এইটা কোনো প্রোমো হলো?’উড়ানের দ্বিতীয় প্রোমো দেখে ছি ছি করছেন একদল!
রাই বাড়ি ফিরে এসে কাউকে কিছু জানায় না, ওদিকে অনির্বাণ ইস্তফা পত্রটা দেখে বুঝতে পারে যে, রাই আর ফিরবে না, তখন সে রাইয়ের বাড়ি যায় এবং রাইয়ের বাড়ি গিয়ে রাইয়ের সামনে অনেকবার ক্ষমা চায়, কিন্তু অনির্বানকে ক্ষমা করে না রাই।ধারাবাহিককে দেখা যায় যে, বৌমণির কাছ থেকে সবটা শুনে অবশেষে রাই অনির্বানের কাছে আসে।
রাই তার বসকে চলে যেতে বলে, কিন্তু কিন্তু অনির্বান তার সাথে কথা না বলে যেতে চায় না। অনদিকে রাইয়ের মা ও দাদার অপমান চরম সীমা অতিক্রম করে, কিন্তু অনির্বানও তার কথাতে অনড় হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে।
এক পর্যায়ে রাই বলে ফেলে যে, আমার আপনার সাথে কোনো কথা নেই, কারন আমি আর আপনার চাকরি করি না-এই কথাটা শুনেই রাইয়ের মা ও দাদা তো রেগে যায়, শেষে রাই অনির্বানের কথা শুনতে রাজি হয়ে যায় রাই, অনির্বান রাইয়ের কাছে ক্ষমা চায়। কিন্তু অনেক অনুরোধ করলেও রাই অনির্বানকে ক্ষমা করে না এবং চলে যেতে বলে।
ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, অনির্বান যেমন কষ্ট পায়,তেমনি অন্যদিকে রাইও খুব কষ্ট পায়, রাই মনে মনে বুঝতে পারে না,কেন তার এতো কষ্ট হচ্ছে! অন্যদিকে স্রোত ও তার বন্ধুদের সাথে কলেজের মধ্যে মারপিট শুরু হয়ে যায় এবং সার্থক স্যার এসে মারপিট থামায়।
