“তাহলে কবে যাচ্ছো ছাদনাতলায়”, শ্রীমাকে রচনা বিয়ের কথা বলতেই লজ্জায় লাল অভিনেত্রী
স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘জল থৈ থৈ ভালোবাসা’। এই ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে, টিটো নিজের অফিসের একটি পার্টিতে কোকোকে নিয়ে আসে এবং সেখানে টিটোর বয়স ড্রিংক করতে করতে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক হিসেবে কোকো কে গান গাইতে বলে, কোকো প্রথমে নিজের তীব্র অসম্মতি জানায়, কিন্তু তারপরেও টিটোর জোরাজুরিতে সে গান গাইতে শুরু করে, এরপর সে যখন বুঝতে পারে যে, এখানে কেউ তার গান মনোযোগ সহকারে শুনছে না তখন সে
মাঝপথে তার গান থামিয়ে দেয় এবং টিটোর বসকে সরাসরি বলে তিনি গান শুনতে চাইলে যেন তার বাড়ি যায় অথবা যেদিন তার শুধু গান শুনতে ইচ্ছা করবে সেদিনই যেন তাকে ডাকা হয়, এইভাবে গান গাইতে সে অভ্যস্ত নয় তাই সে গাইতে পারবে না- বসের মুখের ওপর কোকো এই কথা বললে টিটো র ওপর বস রীতিমতো একটা খারাপ ব্যবহার করে আর তারপর সমস্ত কিছুর দায় টিটো অনায়াসে কোকোর ওপর চাপিয়ে দেয়। কিন্তু ধারাবাহিকে যারা যারা আজকে কোকো মানে কঙ্কনার চরিত্রের দৃঢ়তা দেখেছেন তারা কিন্তু মুগ্ধ হয়েছেন।
সদ্য বিবাহিত বরের সাথে সমানে তাল না মিলিয়ে, অন্যায়ের প্রতিবাদ করে নিজের দৃঢ়চেতা মানসিকতা সবার সামনে তুলে ধরে যেভাবে সমস্ত কিছুর প্রতিবাদ করেছে কোকো তাতে তার দৃঢ় ব্যক্তিত্বের পরিচয় পাওয়া যায় একইসাথে বোঝা যাচ্ছে যে,
টিটো এইবার তছনছ হয়ে যেতে চলেছে, একদিকে তার দাম্পত্য সম্পর্ক খারাপ হবে, অন্যদিকে বসের কাছে তার ইমেজ নষ্ট হবে- দুই দিক থেকেই তার লস। তবে এই সবকিছুর মধ্যে কঙ্কনা অর্থাৎ ঈপ্সিতা মুখার্জীর অভিনয় দর্শককে স্পেল বাউন্ড করে দিয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“আজ জল থৈ থৈ ভালোবাসায় কঙ্কনা মানে ঈপ্সিতা মুখার্জি অভিনয় আমাকে spell bound করে দিয়েছে,কি নরম অথচ কি দৃঢ় কোকো! টিটো বাবুর তো শ্যাম রাখি না কুল রাখি অবস্থা
পাপ কোনো দিন বাপকেও ছাড়ে না টিটো বাবু
তুমি আসমানের সাথে যা করেছ এবার তো মাশুল দিতেই হবে। কোকো যে তোমার trump কার্ড নয় সে বুঝিয়ে দিচ্ছে
সে ছাই চাপা আগুন
টিটো বাবু বোধহয় ভাবতে শুরু করেছে “আমি সুখের লাগিয়া এ ঘর বাঁধিনু আগুনে পুড়িয়া গেল শুভেচ্ছা জল থৈ থৈ ভালোবাসা
আরও পড়ুন : আসল অপরাধীকে চিহ্নিত করলো অনির্বাণ! শিমুলকে বাঁচিয়ে প্রতীক্ষাকেই শাস্তি দেবে আদালত?
এই রকম এপিসোড আবার দেখতে চাই। আর টিটো বাবু “let’s watch and see” আর কত হেনস্তা আছে তোমার কপালে
বড্ড বেশি অহং তোমার কোকো ঝড়ে না মুখ থুবড়ে পড়ে।”