কোজাগরীর বর বান্ধবীর সাথে কোয়ালিটি সময় কাটাতে পারে সব কথা শেয়ার করতে পারে কিন্তু স্ত্রীর বেলাতেই যত আপত্তি!জল থৈ থৈ নিয়ে বলছেন দর্শক
তোতার কাছে ক্ষমা চায়,নিজের করা ভুলের জন্য। কিন্তু রূপের ক্ষমা চাওয়ার মধ্যে অনুতাপের চাইতে নিজের উপর ভরসাটাই বেশি ছিল। রূপ যেন ভেবেই নিয়েছিল যে তোতা তাকে ক্ষমা করবে কারণ সে নিজে ক্ষমা চাইতে গেছে তাই। আসলে মেয়েদের যে একটা নিজস্ব সম্মানবোধ থাকে সেই সম্পর্কে রূপের কোন ধারণা নেই। সে ভাবে ‘মেয়েদের যখন যেমন ভাবে খুশি সময় মতো ছুঁড়ে ফেলা যায়,আবার সময় মতোন কাছে ডাকা যায়’ কিন্তু তা যে হয় না তা তোতা, কোজাগরী ও আসমান ভালো ভাবে বুঝিয়ে দেয় তাকে।
রূপ কোজাগরীর সেই হোটেল থেকে যেতে না চাইলে এক প্রকার হেঁসেল থেকে ঘাড় ধাক্কা দিয়েই তাকে বার করে দেওয়া হয় একইসাথে তোতা এটা ও বুঝিয়ে দেয় যে, তাকে অসময়ে মনে সাহস আর ভরসা দিয়েছে ও আগলে রেখেছে,সেই আসমানই তার মনের মানুষ। কিন্তু দর্শক মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছেন কোজাগরি এবং তোতার কথোপকথন শুনে ও আসমানের প্রতি কোজাগরীর বক্তব্য শুনে। আসমান কেন তোতাকে স্পষ্ট করে নিজের ভালোবাসার কথা বলছে না তা যেন স্পষ্ট অনুভব করছে কোজাগরী।
আরও পড়ুন : চিনিতে যে পরিমাণ সুন্দর হরর টাইপ এপি হচ্ছে ব্লকবাস্টার হবেই হবে!-চিনি দেখে বলছেন দর্শক!
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“
কোজাগরী বাড়ি ফিরে তোতাকে ডেকে সব জানতে চাইলে,তোতা তার মায়ের কাছে সব কিছু খুলে বলে।সে আরও বলে যে সে বুঝতে পারে না আসমান কি চায়।এর উত্তরে কোজাগরীর কথাগুলো ভীষণ ভাবে মন ছুঁয়ে গেলো।কোজাগরী সঠিক পথটাই তাকে দেখিয়ে দিল।সাথে সাথে এও বলে দিল যে আসমান একজন হিরের টুকরো ছেলে।আজ যে ভাবে তোতাকে protect করেছে সেই ভাবেই সারাজীবন ওকে সন্মান ও করবে।
আজ যেহেতু আসমানের পায়ের তলার মাটি শক্ত নয় তাই সেই ভাবে ও ভালোবাসার কথা বলতে পারবে না; দোকানে চোখ মুখ কুঁচকে খুব বিরক্তির ভাব দেখায় কিন্তু দোকানটাকে ও বুক দিয়ে আগলে রাখে।সত্যি কোজাগরী যথার্থ মায়ের মতন করে আসমানকে বুঝতে পারে।আর এই কারণে ই ওদের bounding টাও
এতোটাই শক্ত। কোজাগরী খুব সহজ সরল,সে হাসি মজাক করে জীবন টা কাটাতে চেয়েছিল কিন্তু অদৃষ্ট তাকে কোথায় এনে ফেললো।তাই খুব তাড়াতাড়ি ওকে প্রতিষ্ঠিত হয়ে,আসমানকে প্রতিষ্ঠিত করিয়ে সেই আগের জীবনে ফিরতে চায়।
কারণ সেই হাসি মজাকের মধ্যে ই যে কোজাগরীর প্রাণ আটকে আছে,যেখানে ও প্রাণ খুলে নিশ্বাস নিতে পারবে। সত্যি ই কি সেই দিন আবার ফিরে পাবে নাকি আরো থেকে আরো সিরিয়াস জীবন কাটাতে হবে”
একজন কমেন্ট করে এই পোস্টে লিখেছেন যে,“আজকের পর্বে যেটা দেখালো সেটা দেখে একটুও অবাস্তব লাগলো না। উদ্দালক বসু একজন ভালো স্বামী অব্যশই কিন্তু paralally একজন স্বাধীন মানুষও যার জীবনে room ventilator এর মতো একজন ভালো বান্ধবী আছেন। তার সাথে তিনি তার জীবনের সব ধরণের কথা share করেন, কোয়ালিটি সময় কাটান। বাঃ, ব্রাভো
কিন্তু তার স্ত্রী র বেলাতেই যতো তার ফ্যামিলির যতো আপত্তি। তিনি তার সন্তান বা সন্তান সম দের নিয়ে কিছুই করার অধিকার নেই। এইতো সমাজ!!! আগে আগে যে আরও কী হবে সেটাই ভাবছি।”