বাংলা সিরিয়াল

পুলিশের চাপে পড়ে নাজেহাল পরাগ-পলাশ! খুলে গেলো মুখোশ, ফাঁস “কার কাছে কই মনের কথা”র আগামী পর্ব।

জি বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিকগুলির মধ্যে একটি হল “কার কাছে কই মনের কথা”। একের পর এক দুর্দান্ত এপিসোড দেখিয়ে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সকলের জনপ্রিয়তার কেন্দ্রবিন্দু হয়েছে এই ধারাবাহিক।

প্রত্যেক সপ্তাহে প্রকাশিত টিআরপি তালিকায় প্রথম পাঁচ নম্বরে জায়গা করে নিব”কার কাছে কই মনের কথা”। ধারাবাহিকের বর্তমান প্লট বলছে, এতদিন ধরে পরাগ, পলাশ আর প্রতীক্ষা যে ভালো সাজার নাটক করছিল,সেটা ধরা পড়ে যেতে চলেছে।

পরাগ,পলাশ আর প্রতীক্ষা বিয়ের কিছুদিন আগে থাকতে ভালো হয়ে যাওয়ার নায়ক শুরু করেছে। সেটা অবশ্য এমনই এমনই নয়। আরোও বড় যারা ষড়যন্ত্র করে শিমুলকে যাতে বাড়ি থেকে পাকাপাকি ভাবে বিদায় করা যায়, তারই চেষ্টায় ওই তিনজনে। প্ল্যান অনুযায়ী, শ্বশুরবাড়ি আসার পর নিজের গয়না প্রতীক্ষা শিমুলের কাছে রাখতে দেয়। শিমুল না চাইলেও জোর করে নিজের গয়না প্রতীক্ষা তার কাছে রেখে দেয়।

আরও পড়ুন : ‘মিথ্যা প্রেমের নাটক করতে করতে অগ্নিভ কি ভালোবেসে ফেলবে গোবর দেবীকে?’কথা দেখে কী বলছেন দর্শক!

এরপর সবাই আশীর্বাদের জন্য নিচে এলে, সময় বুঝে প্রিয়াঙ্কা আর পরাগ সেই সব গহনা আলমারি থেকে বের করে। শতদ্রুর ব্যাগে গয়না গয়নাগুলো রেখে দেয় প্রিয়াঙ্কা। আশীর্বাদ শেষ হয়ে যাওয়ার পর মধুবালাদেবী প্রতিক্ষার গলা ফাঁকা ফাঁকা লাগার কারণে, গয়না গুলো পরিয়ে দিতে বলেন।

এরপর শিমুল গয়না গুলো আনতে গিয়ে দেখে, আলমারিতে একটাও গয়না নেই। এই ঘটনা জানাজানি হতেই পুলিশে খবর দেয় পরাগ।

আরও পড়ুন : পারো তো খলনায়িকা নয় তাহলে তাকে বসিয়ে রেখে দেবের বিয়ে দেখানোর কি মানে বুঝতে পারছি না? তাও যদি পারো বিষয়টা মানতে পারতো!

ওদিকে শতদ্রু কাজের জন্য তাড়াতাড়ি বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। পরাগ জানিয়ে দেয় যতক্ষণ পর্যন্ত গয়নাগুলো খুঁজে পাওয়া যাবে, ততক্ষণ যেন বাড়ি থেকে কেউ এক পাও না বেরোয়।

পুলিশ এসে সার্চ করতেই শতদ্রুর ব্যাগ থেকে গয়না গুলো পায়। এদিকে মধুবালা দেবী শিমুল আর শতদ্রুকে ভুল বোঝে। শতদ্রুর সাথে চলে যাওয়ার জন্যই গয়না চুরি করেছে শিমুল, এমনই দোষ দেন তিনি। চক্রান্ত সেটা বুঝতে পারে শিমুল। এবার সবটা সকলের সামনে প্রমাণ করে দিয়ে, সকলের থেকে মুখ ফিরিয়ে শ্বশুরবাড়ি ছাড়বে সে।

Related Articles