বাংলা সিরিয়াল

লাবণ্য সেনগুপ্তর লজিক শুনে আমি কোমায় চলে গেলাম!-সূর্য দীপার ডিভোর্স করাতে লাবণ্য যা বলছে শুনে বিরক্ত দর্শক!

স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক অনুরাগের ছোঁয়া। বঙ্গ সেরা এই ধারাবাহিকের মধ্যে এক সময় দর্শকদের সবথেকে পছন্দের চরিত্র ছিল লাবণ্য সেনগুপ্ত, কারণ লাবণ্য দীপার শাশুড়ি নয় বরং মা হয়ে উঠেছিলো, বৌমার জন্য ছেলের বিপরীতেও দাঁড়িয়েছিল সে!

অথচ সেই লাবণ্য চরিত্র টা দেখলেই আজ দর্শক বিরক্ত হয়ে উঠছে! কারণ? যে লাবণ্য দীপার থেকে সোনাকে আলাদা করে ছোট্ট সোনাকে মা ছাড়া বড় হতে বাধ্য করে! সেই লাবণ্য মিশকার ছোট্ট ছেলে মা ছাড়া কীভাবে থাকবে ভেবে মিশকাকে বাড়ি ছাড়া করতে পারছে না! মিশকা কে কোনো শাস্তি দেওয়ার বদলে শায়েস্তা করার বদলে লাবণ্য দীপা কে অনুরোধ করছে সূর্যকে ডিভোর্স দেওয়ার জন্য।

আরও পড়ুন : ছোটবেলাকার রাক্ষসী কটকটি আবার ফিরছে স্টার জলসায় তাও পজেটিভ চরিত্রে আনন্দে ভাসছেন স্টার ফ্যান! চান্দ্রেয়ী ঘোষ কে তুমি আশেপাশে থাকলে তে দেখে নস্টালজিয়ায় দর্শক

দীপা যখন ডিভোর্স দিতে রাজি হচ্ছে না তখন লাবণ্য বোঝাতে চাইছে সে যা কিছু করছে তা নাকি সংসারের মঙ্গলের জন্য করছে। এখন তাকে কেউ বুঝতে পারছে না ঠিকই কিন্তু একটা সময় সবাই বুঝতে পারবে সে এই সংসারের মঙ্গলের জন্যই এই সব কিছু করেছে। এমনকি সেপারেশনের সময় টা কেটে গেলে আবার সবাইকে এক ছাদের তলায় নিয়ে আসবে বলেও আশ্বাস দিচ্ছেন লাবণ্য সেন গুপ্ত।

লাবণ্য যেখানে দীপার থেকে নিজের স্নেহের হাত সরিয়ে নিচ্ছে সেখানে দীপার সৎ মা রত্ন দেবী কিন্তু দীপার পাশেই আছেন, তিনি বলে দেন, কাউকে দরকার নেই দীপার, দীপার বাবা আছে, দীপার ভালো সৎ মা আছে, আর কাউকে দরকার নেই!

অন্যদিকে লাবণ্য সেনগুপ্তের বক্তব্য শুনে দর্শক শুরু করেছে ট্রোলিং!

সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“আমি যা করছি এই সংসারের ভালোর জন্য করছি, তোমরা এখন বুঝতে পারছো না একদিন ঠিক বুঝতে পারবে। এই পরিবেশে সোনা রূপা বড় হতে পারবে না। তোমাদের এই সেপারেশনের সময় টা কেটে যাক তারপর আবার তোমাদের ফিরিয়ে আনবো এক জায়গায়।

লাবন্য সেনগুপ্তর লজিক শুনে আমি কোমায় চলে গেলাম। ওকে বাই”

আরও পড়ুন : নীল না পারছে বলতে না পারছে সইতে! নয়নতারাকে এনেছিল সন্ধ্যাকে জব্দ করতে!নয়নতারাকে দিয়ে নীলকেই জব্দ করলো সন্ধ্যা!

Related Articles